সেই সাথে নিয়মিত আদালত না খোলা পর্যন্ত তাদের আবেদনের শুনানি মুলতবি করা হয়েছে।
দুটি মামলায় তাদের পৃথক চারটি জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল মতিন খসরু ও ব্যারিস্টার মো. মাইনুল ইসলাম। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
শুনানি শেষে আমিন উদ্দিন বলেন, মোহাম্মদ হোসেনের বিরুদ্ধে দুটি ও রফিকুল আমিনের বিরুদ্ধে দুটি মামলায় পৃথক চারটি জামিনের আবেদন করা হয়। তারা মেডিকেল গ্রাউন্ড ও দীর্ঘ কারাভোগের যুক্তি দেখিয়ে জামিন আবেদন করেছিলেন। তবে বেঞ্চ জামিন না দিয়ে নিয়মিত আদালত না খোলা পর্যন্ত তাদের আবেদনের শুনানি মুলতবির আদেশ দেয়।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টে জামিন পাননি ডেসটিনির দিদারুল
দুদক ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় অর্থপাচারের অভিযোগে মানিলন্ডারিং আইনে দুটি মামলা দায়ের করে। এসব মামলায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অর্থ অন্যত্র স্থানান্তরের অভিযোগ আনা হয়। ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ ও ট্রি-প্ল্যানটেশন প্রকল্পের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে সংগৃহীত অর্থের মধ্যে তিন হাজার ২৮৫ কোটি ২৫ লাখ ৮৮ হাজার ৫২৪ টাকা আত্মসাৎ করে পাচারের অভিযোগ আনা হয় মামলা দুটিতে।
ডেসটিনির এ দুই শীর্ষ কর্তা জেলে আছেন ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর থেকে।