বৃহস্পতিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. তোফাজ্জেল হোসেন শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য সাবরিনাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম।
৩০ আগস্ট বাড্ডা থানায় ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলাটি করেন গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া।
২০১০ সালের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইনের ১৪ ও ১৫ ধারায় এ মামলাটি করা হয়।
ইসি সূত্র জানায়, ডা. সাবরিনার দুই এনআইডিতে স্বামীর নাম দুরকম উল্লেখ আছে। একটি এনআইডির চেয়ে অন্যটিতে বয়স কম দেখানো হয়েছে। বর্তমান তার দুটি এনআইডিই ব্লক করে দেয়া হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি টের পাওয়ার পর বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে।
অন্যদিকে করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে।
করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা না করেই ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগ এনে গত ২৩ জুন তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেন কামাল হোসেন নামে এক ব্যক্তি।