ফেরি চলাচল বন্ধ হওয়ার পর দুই পাড়ে বেলা বাড়ার সাথে সাথে যানবাহনের লাইন দীর্ঘ হতে থাকে। দুই পাড়ে চার শতাধিক যান পারাপারে অপেক্ষায় থাকায় ভোগান্তি পড়েছেন যাত্রীরা।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) নাসির উদ্দিন চৌধুরী জানান, সপ্তাহখানেক ধরেই এই নৌ রুটে ফেরি চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছিল। কিন্তু ভোর রাতে লৌহজং টার্নিং পয়েন্টের মুখে নাব্যতা সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করে। চ্যানেলে ফেরি ঢুকতে পারছিল না। তাই ফেরিগুলো নিজ নিজ ঘাটে ফিরে আসে। এতে যাত্রী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। এই বহরের ১৬টি ফেরিই এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন।
তিনি জানান, ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে। তবে এখনও ফেরি চলাচল উপযোগী হয়নি। নাব্যতা সংকট নিরসন হলে আবার ফেরি চলাচল শুরু হবে।
মাওয়া ঘাটের ট্রাফিক পরিদর্শক হেলাল উদ্দিন জানিয়েছেন, আকস্মিক ফেরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঘাটে যানজট বেড়েছে। পার্কি ইয়ার্ড ছাড়িয়ে এই যানজট মহাসড়ক পর্যন্ত চলে গেছে।