তিনি জানান, এ ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি নির্ধারণ করে দেয়া হবে। এ জন্য মন্ত্রণালয় থেকে কিছু দিনের মধ্যেই একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করা হবে। এ কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
বুধবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকগুলোর সেবা বিষয়ে পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
সভায় বেসরকারি হাসপাতালগুলোর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খান ক্লিনিক থেকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি নিয়মের মধ্য দিয়ে কেন্দ্রিয়ভাবে করার ব্যাপারে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী তাতে একমত পোষণ করেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর পূর্ণাঙ্গ সহায়তা প্রত্যাশা করেন।
এ সময় বেসরকারি ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোর পক্ষ থেকে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারকে সব ধরনের সহায়তা দেয়ার অঙ্গীকার করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এএইচএম এনায়েত হোসেন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খান, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার খান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ খান আবুল কালাম আজাদসহ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের প্রতিনিধিরা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।