তিনি বলেন, আজকের শিশুরাই আগামীর ভবিষ্যৎ। জাতির পিতার জন্ম দিবসকে জাতীয় শিশু দিবস আখ্যায়িত করার মূল উদ্দেশ্যই হলো শিশুদের অন্তরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে জাগ্রত করা।
বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার বিকালে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাব আয়োজিত শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও আর্ট ক্যাম্প উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, টুঙ্গিপাড়ার সেই দিনের ‘খোকা’ বর্তমানে ইতিহাসের মহানায়ক। তিনি অন্যায় ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে এনেছিলেন বাংলার স্বাধীনতা। কারও দান কিংবা অনুকম্পা নয়, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলার স্বাধীনতা।
চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার মতো উদ্যোগের ফলে শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটবে এবং বঙ্গবন্ধু আজীবন শিশুদের অন্তরে বেঁচে থাকবেন জানিয়ে শিরীন শারমিন বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসতে সব শিশুর প্রতি আহ্বান জানান।
স্পিকার বলেন, বঙ্গবন্ধুকে জানলে ও চিনতে পারলে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে, যা জাতিকে অচিরেই উন্নত ও সমৃদ্ধ ঠিকানায় পৌঁছে দেবে।
এ সময় হুইপ মো. আতিউর রহমান আতিক, এনামুল হক, মো. হাবিবর রহমান ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ খানসহ সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশু-কিশোরদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।