তিনি বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় সকলের অবদান থাকতে হবে, সকলকে এক হয়ে কাজ করতে হবে। সকল সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল একযোগে কাজ করলে ইনশাআল্লাহ আমরা খুব শিগগিরই করোনাকে দেশ থেকে বিদায় জানাতে পারবো।’
বিকালে রাজধানীর বারিধারার নিজ বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জয়নাল আবেদিন শিকদার উইমেন মেডিকেল কলেজ গুলশান শাখাকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
শিকদার মেডিকেল প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জয়নাল আবেদিন শিকদার মেডিকেল কলেজটি একটি উন্নত মানের হাসপাতাল। এখানে মোট ৫০টি বেড ও আইসিইউ, সিপিইউ মিলে ২১টি ইউনিট রয়েছে যা করোনা চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। এখানে পিসিআর ল্যাবের মাধ্যমে করোনা পরীক্ষাও করা হবে যা এ এলাকার মানুষের করোনা পরীক্ষায় কার্যকর ভুমিকা পালন করবে।’
শিকদার গ্রুপের পরিচালক সংসদ সদস্য পারভীন হক শিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ ও অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এর আগে সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রদূত ঝাং জুয়ো এর সাথে করোনা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন। সেখানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী করোনা চিকিৎসায় কোন ধরনের ভ্যাকসিন চীন আবিষ্কার করতে সক্ষম হলে তা বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রেরণ করার অনুরোধ জানান।