মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে ‘ফেরি ফরিদপুর’ ও ‘ফেরি কুমিল্লা’ শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে যায়। তবে চলাচল পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে আরও ২-৩ ঘণ্টা লেগে যেতে পারে বলে জানা গেছে।
এর আগে তীব্র স্রোত ও নাব্যতা সংকটের কারণে সোমবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় কৃর্তপক্ষ।
উত্তাল পদ্মায় প্রচণ্ড স্রোতের বিপরীতে ফেরিগুলো টিকতে না পারায় জানমালের নিরাপত্তায় সেগুলো বন্ধ রাখা হয়।
মাওয়া নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্য (আইসি) আমিনুল ইসলাম জানান, শিমুলিয়া প্রান্তে আড়াই শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। তবে লঞ্চ এবং স্পিডবোট চলাচল সচল রয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) সহকারী মহাব্যবস্থাপক নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, লাশবাহী গাড়িসহ আরও কিছু জরুরি যান নিয়ে দুটি ফেরি ছাড়া হয়েছে। তার মানে এখনো ফেরি চলাচল পুরোপুরি সচল তা বলা যাবে না। তবে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে তা স্বাভাবিক হয়ে আসতে পারে।’