এর আগে অনলাইন ক্লাসের জন্য অসমর্থ শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট খরচ দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কল্যাণ উপদেষ্টা অধ্যাপক রাশেদ তালুকদার বলেন, করোনা শুরুর প্রথম থেকেই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন ক্লাস চালু রয়েছে। আর এই অনলাইন ক্লাসে শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ সুবিধা দিতে আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
‘প্রতিটি বিভাগ হতে ৬০, ৭০, এবং ৮০ জন করে এই ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। যতদিন পর্যন্ত সরাসরি ক্লাসে উপস্থিত হতে পারা যাবে না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের এই ধরনের সেবা দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে,’ যোগ করেন তিনি।
রাশেদ তালুকদার আরও বলেন, ‘১৫ জিবি ডাটা একমাসের জন্য দেয়া হয়েছে। আশা রাখছি এর বাড়তি ব্যবহার না করলে শিক্ষার্থীরা অনায়াসে অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারবে।’
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে চলতি বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। করোনার সময়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে সচল রাখতে সারাদেশে সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনলাইন ক্লাস নেয়ার নির্দেশনা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রথম থেকেই অনলাইন ক্লাস নিচ্ছে শাবিপ্রবি।