এ পদক্ষেপকে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে চীনা কূটনীতিকদের ওপর আরোপিত একই ব্যবস্থার ন্যায্য প্রতিক্রিয়া হিসেবে বর্ণনা করেছে চীন, খবর এপি।
শুক্রবার অনলাইনে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, নতুন বিধিনিষেধ বেইজিংয়ের মার্কিন দূতাবাস ও চীনজুড়ে থাকা কনস্যুলেটের সিনিয়র কূটনীতিক ও অন্য কর্মীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
তবে তিনি আরও বলেন, চীন ‘দুই দেশের সব খাতের মধ্যে স্বাভাবিক বিনিময় এবং সহযোগিতা’ সমর্থন করে।
তিনি জানান, গত অক্টোবরে আরোপিত পদক্ষেপগুলো যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে চীনের বিধিনিষেধও তুলে নেয়া হতে পারে।
নাম প্রকাশ না করা চীনা মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা আবারও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তাত্ক্ষণিকভাবে তাদের ভুল সংশোধন এবং চীনা দূতাবাস, কনস্যুলেট ও সেখানকার কর্মীদের ওপর চাপানো অযৌক্তিক বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করার আহ্বান জানাই। চীন যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপগুলোতে পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া জানাবে।’
নতুন বিধিনিষেধ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। ইতোমধ্যে মার্কিন কূটনীতিকরা চীনের কোন অংশে ভ্রমণ করা যাবে সে বিষয়ে এবং এমনকি কলেজ ক্যাম্পাসগুলোতে যাওয়া নিয়েও সীমাবদ্ধতার মুখে রয়েছেন।