ভারতকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিগত ১০ বছরে ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ৫.১ বিলিয়ন থেকে ৮.৯ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অ্যাসোসিয়েটেড চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অফ ইন্ডিয়া আয়োজিত ‘ভিশন মেঘালয়, ভিশন নর্থইস্ট ইন্ডিয়া বাংলাদেশ পার্টনারশিপ’ শীর্ষক এক ভিডিও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, উভয় দেশের বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে চলমান বিভিন্ন জটিলতা দূর করতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত হলে, তা সমাধান সহজ হবে। এ ফোরামের মাধ্যমে ভারতের ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবেন বলেও আশা করেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেসরকারি খাতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য অব্যাহত রাখতে সরকারের নীতি নির্ধরণী পর্যায়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষ করে এ সময়ে নর্থইস্ট ইন্ডিয়ার সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যে যাতে কোনো প্রভাব না পরে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। উভয় দেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রে নন-ট্যারিফ বাধাগুলো দূর করার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
ভিডিও কনফারেন্সে ভারত সরকারের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট অফ নর্থ-ইস্ট রিজিওন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং, মেঘালয় রাজ্যের চিফ মিনিস্টার কনরদ কংকাল সাংমা, বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সরিফা খান এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গাঙ্গুলী দাস অংশ নেন।