সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার ওসমানী মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষায় এমএ হকের করোনা শনাক্ত হয়। বৃহস্পতিবার তার নমুনা সংগ্রহ করে ওই ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সিলেটের নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এমএ হক মারা যান।
তার ছেলে ব্যারিস্টার রিয়াশাদ আজিম আদনান হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
এর আগে নিউমোনিয়া ও করোনার উপসর্গ নিয়ে মঙ্গলবার নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন সিলেট বিএনপির এ নেতা। এরপর গত বুধবার রাতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘নিউমোনিয়া ও করোনার উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন এমএ হকের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বুধবার রাতে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।’
সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ জানান, প্রবীণ এ বিএনপি নেতার মৃত্যুর খবর পেয়ে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীসহ বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী হাসপাতালে উপস্থিত হন।