মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলমান করোনা সংকটে বেশিরভাগ নিম্ন আয়ের মানুষের নগদ টাকায় সবজি কেনার সামর্থ কমে গেছে। ফলে স্থানীয় কৃষকরা তাদের উৎপাদিত শাক-সবজি বিক্রি করতে পারছে না। এ অবস্থায় অসহায়, দুস্থদের ভাতের পাশাপাশি তরকারির চাহিদা পূরণ এবং স্থানীয় কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
গত সপ্তাহে প্রতিমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকায় ২ হাজার ১০০ হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে এ সকল সবজি বিতরণ করা হয়েছে। এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
শাহরিয়ার আলম তার নির্বাচনী এলাকায় সরকারি সহায়তার পাশাপাশি ব্যক্তিগত সহায়তার মাধ্যমে নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্ত সকল পরিবারের প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নেতাদের মাধ্যমে দুস্থদের মাঝে খাদ্যসামগ্রীও বিতরণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা অব্যাহতভাবে চলবে। সবজি কেনা হচ্ছে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে, যারা তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য দূরের বাজারে বিক্রি করতে সমস্যায় পড়ছেন।’
এর আগে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তার নির্বাচনী এলাকাসহ রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলায় ৫০ হাজার মাস্ক বিতরণ করেন। এছাড়া রাজশাহী সরকারি হাসপাতালসহ চারঘাট, বাঘা, পাব, মোহনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তারদের মাঝে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) সরবরাহ করা হয়।