তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জন্য তৃণমূল থেকে ডেডিকেটেড কর্মীদের তুলে আনতে হবে। দলকে শক্তিশালী করতে হলে নিবেদিত প্রাণ কর্মীদের এগিয়ে আনতে হবে।’
শনিবার সকালে মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ধর্ষকের মতো নরপশুদের জন্য আওয়ামী লীগের দরজা চিরতরে বন্ধ। মাদকসেবী, মাদক ব্যবসায়ী, সাম্প্রদায়িক অপশক্তি, চিহ্নিত অপরাধী, চাদাবাজ, ভূমি দখলকারী, নারী অবমাননাকারী এবং নারী ধর্ষণকারী ব্যক্তিদের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার অপরাধীদের প্রশয় দেয় না। দলীয় পরিচয়েও কেউ রক্ষা পায় না। বাংলাদেশের জনগণই আওয়ামী লীগের অস্তিত্বের শেকড়। জনগণ আওয়ামী লীগ এবং শেখ হাসিনার সাথে আছে।’
জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দীনের সভাপতিত্বে এ সময় ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে সভায় আরও বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
সভায় কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মানিকগঞ্জ-১ আসনের এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয়, মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাংসদ মমতাজ বেগমসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।