অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম জানান, রাত ৮টায় সংঘর্ষের পর তারা চৌমুহনীর তাবলীগ জামাত মার্কাজ এলাকা থেকে চারটি লাশ উদ্ধার করেছেন।
উখিয়া থানার ওসি মঞ্জুর মর্শেদ জানান, তারা নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করতে পারেননি।
সংঘর্ষের পর ক্যাম্পে অতিরিক্ত আর্মড ব্যাটালিয়ন মোতায়েন করা হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা অবস্থান করছে। প্রায়ই রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে গত পাঁচদিনে সাত রোহিঙ্গা খুন হয়েছেন।
এটা পরিষ্কার নয় রোহিঙ্গারা কীভাবে অস্ত্র সংগ্রহ করছে। অভিযোগ রয়েছে যে ক্যাম্পের কিছু বাসিন্দা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত।
উখিয়া থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সেখানে মঙ্গলবার পর্যন্ত চারটি মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত জিয়াউর রহমান নামে কুতুপালং ক্যাম্পের ব্লক ডির ২০ বছর বয়সী এক যুবককে তারা গ্রেপ্তার করেছেন। জিয়াউর মোহাম্মাদ ইব্রাহিমের ছেলে।
র্যাব অস্ত্রসহ ৯ জন রোহিঙ্গ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার করেছে।