শনিবার বেলা ১১টার দিকে তিনি মারা গেলে বিকাল ৩টার দিকে পরিবারের লোকজন তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করে।
ভিতরবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খন্দকার আমিনুল ইসলাম বাচ্চু জানান, নিহতের ছেলে মোস্তাক হোসেন ১১দিন আগে গাজীপুর থেকে বাড়িতে আসে। মোস্তাক গাজীপুরে কৃষি কাজ করে বলে জানা গেছে। নিহত ব্যক্তি দীর্ঘদিন থেকে জন্ডিস ও হাঁপানি রোগে ভুগছিল বলে পরিবার থেকে জানানো হয়।
নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, যেহেতু মৃত ব্যক্তির জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট ছিল। মৃত ব্যক্তিসহ তার স্ত্রী, ছেলে ও তার স্ত্রীর নমুনা সংগ্রহ করে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে রংপুর মেডিকেল কলেজে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর আহমেদ মাছুম জানান, খবর পেয়ে প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোক পাঠিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। একই সাথে বাড়িটি লকডাউন করা হয়েছে।
কুড়িগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. হাবিবুর রহমান জানান, মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রিপোর্ট পেলে জানা যাবে তার করোনা ছিল কিনা।