মৃত ডরিন তিশা গোমেজ (২৪) নগরীর পাথরঘাটা ব্রিকফিল্ড রোডের বাসিন্দা অনল গোমজের কন্যা। তিনি ইসলামিয়া কলেজে বি.কম সমাপনী পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পড়ালেখার পাশাপাশি তিশা পাথরঘাটা সেন্ট জনস গ্রামার স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। বিস্ফোরণের সময় স্কুলে যাওয়ার পথে দেয়াল চাপায় গুরুতর আহত হন তিনি।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই আলাউদ্দিন ইউএনবিকে বলেন, বিস্ফোরণে আহত হয়ে ১৩ দিন চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় ডরিন তিশা গোমেজ মৃত্যুবরণ করেন। তার লাশ স্বজনরা নিয়ে গেছে বলে জানান তিনি।
এনিয়ে পাথরঘাটার বিস্ফোরণে আটজনের মৃত্যু হলো।
এ ব্যাপারে কোতোয়ালী থানার ওসি (তদন্ত) কামরুজ্জামান বলেন, ‘বিস্ফোরণে আহত কেউ মারা গেছে কিনা আমরা এখনো জানি না।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ নভেম্বর নগরীর পাথরঘাটায় গ্যাসলাইন বিস্ফোরণের ঘটনায় ঘটনাস্থলে সাতজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হন।