পুলিশের দাবি, ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন অস্ত্র ও ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক উদ্ধার করা হয়েছে।
সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিউল কবিরের ভাষ্য, যুবলীগ নেতা মোসাদ্দেক হত্যা মামলার প্রধান আসামি সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর যে ছুরি দিয়ে হত্যা করেছে সেই ছুরি উদ্ধার করতে গেলে মাদকের আস্তানা থেকে পুলিশের ওপর গুলি চালানো হয়। এ সময় পুলিশ আত্মরক্ষায় গুলি চালালে দুপক্ষের ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সোহেল নিহত হন।
সাতকানিয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নেজাম উদ্দিন জানান, গত সোমবার বিকালে মোসাদ্দেক ও তার ভাই ফয়সাল মাদক ব্যবসায়ী সোহেলের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করেন। এ সময় দুপক্ষের কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সোহেল তাদের ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় দুই ভাইকে প্রথমে পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মোসাদ্দেক মারা যান।