জেলা জজ কোর্ট বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রাঙ্গণ দিয়ে যাতায়াত করতে হয় এই থানায়। পুলিশের গাড়িও যাতায়াত করে জজ কোর্টের ভেতর দিয়ে।
আর জজ কোর্টের দুটি গেট বন্ধ করে দিলে থানায় যাতায়াতও সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
বর্তমানে জজ কোর্টের চত্বর পার হয়ে একটি সরু গলি রয়েছে যা থানায় যাতায়াতের রাস্তা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু বর্ষার সময় এ রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। কাদা-পানি ভেঙ্গে যাতায়াত করতে হয় মানুষকে। এছাড়া সন্ধ্যার পর এ রাস্তায় কোনো আলোর ব্যবস্থা না থাকায় অন্ধকারে অসহনীয় দুর্ভোগে পড়েন যাতায়াতকারীরা।
ভুক্তভোগীরা জানান, বর্ষার সময় কাদাপানির জন্য ও রাতের বেলা এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা যায় না। সন্ধ্যার পর অনেকে মোবাইল ফোনের আলোতে কোনো রকমে যাওয়া আসা করেন।
দীর্ঘদিন ধরে থানায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে রাস্তার এ সমস্যায় ভুগতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলাম।