লালমনিরহাট আদালত সূত্র ও ওই বিচারকের আত্মীয়রা জানান, ফেরদৌস আহমেদ গত ১ জুন ঢাকা থেকে লালমনিরহাটে আসেন এবং ৪ জুন আদালতে বিচার কাজ পরিচালনা করে আবার ঢাকায় ফিরে যান।
এরপর অসুস্থ হয়ে পড়লে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করানো হয়। রিপোর্টে পজেটিভ ধরা পড়ার পরেই তাকে ঢাকার সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। বর্তমানে তার রক্তে অক্সিজেনের পরিমান ওঠানামা করছে। তার নিকটাত্মীয় ও পরিচিতিজনরা তার প্লাজমা থেরাপির জন্য এবি পজিটিভ গ্রুপের ডোনার খুঁজছেন।
জেলা ও দায়রা জজের সাবেক সহকর্মী ফেনীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ জাকির হোসাইন বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি প্লাজমা সংগ্রহ করার। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। স্যারের সুস্থতার জন্য আমরা সবার কাছে দোয়া চাচ্ছি।’
জানতে চাইলে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. ফেরদৌস আহমেদের জামাতা লে. কর্নেল সাজ্জাদ বলেন, ‘আমার শ্বশুর এখন সিএমএইচের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। আমরা এবি পজিটিভ রক্তের প্লাজমা খুঁজছি।’