পর্যায়ক্রমে সকল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে মোটরসাইকেল দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ‘এতে সরকারের প্রকিউরমেন্ট, ওএমএস কার্যক্রম ও অবৈধ মজুতদারি পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে।’
সোমবার (২২ আগস্ট) সকালে রাজধানীর খাদ্যভবনের সভা কক্ষে মাঠ পর্যায়ের উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অনুকূলে মোটরসাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা নিজেদের সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। করোনাকালে জনগণের খাদ্যের অভাব হয়নি। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে খাদ্যমন্ত্রণালয় শুদ্ধাচার পুরস্কারও পেয়েছে। এ বড় অর্জনের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে যেন এমন কেউ অন্তর্ভুক্ত না হয় যার এ কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে বরাদ্দ বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে।
কেউ যেন সরকারি কর্মসূচিতে অনিয়ম জালিয়াতি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকগণকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির তালিকা যাচাই বাছাই করার কাজে মনোযোগী হতে হবে।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পরিচালক ( চলাচল ও সংরক্ষণ) মো. জামাল হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
পরে মন্ত্রী সরকারি মোটরসাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন:৩৫ লাখ মেট্টিক টন খাদ্য মজুদের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী