মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের টামটা গ্রামের পাটোয়ারী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে৷
মৃত এমরান হোসেন (৩৫) টামটা গ্রামের আ. ছমেদ পাটোয়ারীর বড় ছেলে। তিন উপজেলার ঠাকুর বাজারে একটি রেস্তোরাঁয় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো।
এমরানের সাথে তার স্ত্রীর বনিবনার অভাবে এমনটি হয়েছে বলে ধারণা তার শশুর বিল্লাল হোসেনের।
পুলিশ ও ভূক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, আ. ছমেদ পাটোয়ারীর বড় ছেলে এমরান সাথে দুই বছর আগে একই উপজেলার নিজমেহার রাঢ়ী বাড়ির বিল্লাল হোসেনের কন্যা শান্তা আক্তারের বিয়ে হয়৷ সাংসারিক জীবনে তাদের বনিবনা না হওয়ায় এক বছর আগে শান্তা বাবার বাড়ি চলে যায়৷ ঘটনার আগে ৩ দিন ভুক্তভোগী বাড়ি ফেরেনি৷ ঘটনার দিন রাত ১০টার দিকে এমরান বাড়ি আসে। রাত ১২টার সময় তার মা নূরজাহান বেগম তাকে তার নিজ ঘরের ফাঁস দেয়া অবস্থায় দেখতে পেয়ে চিৎকার দেয়।
পরে খবর পেয়ে রাতেই শাহরাস্তি থানার পুলিশ ঘটনাষ্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
শাহরাস্তি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, বুধবার সকালে নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।