বাংলাদেশ
'বৈষম্যমূলক' পেনশন স্কিমের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
'বৈষম্যমূলক' পেনশন ব্যবস্থার আওতা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়কে বাদ দেওয়ার দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করেছে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
সোমবার (১ জুলাই) থেকে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ব্যানারে শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করছেন।
এর আগে রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের প্রধান ফটকে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ কর্মসূচি ঘোষণা করে ফেডারেশন।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতিও রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: খুলনার তিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত, সান্ধ্যকালীন প্রোগ্রাম, প্রফেশনাল প্রোগ্রাম, অনলাইন ক্লাস ও অফলাইন ক্লাস, প্রশাসনিক কাজসহ সব শ্রেণির ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
চেয়ারম্যান কার্যালয়, হল প্রভোস্ট অফিস, গবেষণা কেন্দ্র, ইনস্টিটিউট, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, ডিন অফিস, কম্পিউটার ল্যাব ও সেমিনার বন্ধ থাকবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান ইউএনবিকে বলেন, 'আমরা বলেছিলাম, আমাদের দাবি মানা না হলে আমরা পুরোপুরি কর্মবিরতিতে যাব। এখন পর্যন্ত আমাদের দাবি মানা হয়নি। তাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস, পরীক্ষাসহ সব দাপ্তরিক কাজ বন্ধ থাকবে। আমরা পূর্বঘোষণা অনুযায়ী কর্মসূচি পালন করছি।’
একইভাবে সর্বজনীন পেনশন-সংক্রান্ত 'বৈষম্যমূলক' প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে ধর্মঘট-প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা নিয়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ করছে তার মন্ত্রণালয়।
পরিস্থিতি বিবেচনায় যথাসময়ে মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রবাসী, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা এই চারটি প্রকল্প নিয়ে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন প্রকল্প যাত্রা শুরু করে।
পরে সব স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য 'প্রত্যয় স্কিম' নামে একটি নতুন স্কিম চালু করা হয়।
অর্থনীতিবিদ ও খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে প্রত্যাবর্তনের আকর্ষণীয় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও রিটার্ন পাওয়া তহবিলের প্রতি আস্থা না থাকায় মানুষ খুব ধীর গতিতে নিবন্ধন করছে।
আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী
৫৪৬ দিন আগে
খুলনার তিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সর্বজনীন পেনশন-সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, সুপার গ্রেড প্রদান ও স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের দাবিতে খুলনার তিনটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন।
দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সোমবার (১ জুলাই) থেকে এ কর্মবিরতি শুরু করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ও খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এস এম ফিরোজের ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রকিবুল হাসান সিদ্দিকী জানান, সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে গত মে মাস থেকে আন্দোলন চলছে। এখনো এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি আমরা পাইনি। কিন্তু দাবি পূরণ না হওয়ায় আজ ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি (ক্লাস, পরীক্ষা ও সমস্ত দাপ্তরিক কাজ বন্ধ থাকবে) পালন শুরু করেছি।
একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনকাঠামো প্রণয়ন এবং সুপার গ্রেড প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি দাবি জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন কুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হাসিব। সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা বক্তৃতা করেন।
এসময় বক্তারা বলেন, একই বেতনস্কেলে কর্মরত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ভিন্ন নীতি অবলম্বন সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র একই শ্রেণির কর্মচারীর একটি নির্দিষ্ট অংশকে সুবিধাবঞ্চিত করবে।
এ সময় বক্তারা প্রত্যয় স্কিম বাতিল করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
বক্তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা যেখানে একটা পেনশন ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছেন সেখানে নতুন করে অন্য একটি বৈষম্যমূলক পেনশন স্কিমে তাদের অন্তর্ভূক্তির ফলে সরকারি অন্যান্য চাকরিজীবী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য বাড়াবে। এই পেনশন ব্যবস্থার ফলে ভবিষ্যতে মেধাবীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানে উৎসাহ হারাবে। প্রধানমন্ত্রীর টেকসই ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন গভীর অন্তরায় হবে।
বক্তারা অবিলম্বে সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের অন্তর্ভূক্তি প্রত্যাহারের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রণয়ন ও সুপারগ্রেড প্রদানের দাবি জানান।
একই দাবিতে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও কর্ম বিরতি শুরু করেছেন।
এর ফলে খুলনার এই তিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
৫৪৬ দিন আগে
`সুন্দরবনের মধু' বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হচ্ছে
'সুন্দরবনের মধু' বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসকের আবেদন পর্যালোচনা করে প্রাপ্ত তথ্যাদি জার্নাল আকারে প্রস্তুত করে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। জার্নাল প্রকাশের তারিখ থেকে দুই মাস সময়ের মধ্যে তৃতীয় কোনো পক্ষের আপত্তি বা বিরোধিতা না পাওয়া গেলে পণ্যটিকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে প্রবেশে ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু, দুশ্চিন্তায় সংশ্লিষ্ট পেশার মানুষ
শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক 'সুন্দরবনের মধু' পণ্যটিকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের জন্য ২০১৭ সালের ৭ আগস্ট আবেদন দাখিল করেন। ডিপিডিটি ওই আবেদন পরীক্ষা করে আবেদনে উল্লিখিত বিষয়ে আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের জন্য আবেদনকারীকে অনুরোধ জানায়। ডিপিডিটি'র অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সুন্দরবনের মধুর পুষ্টিগুণ বিষয়ে বিএসটিআই একটি পরীক্ষা প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ডিপিডিটিকে প্রদান করে। এছাড়াও চাওয়া অন্যান্য তথ্যাদি না পাওয়ায় ওই বিষয়ে শুনানি গ্রহণ করে বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের কাছে তথ্য চাওয়া হয়। সেসব তথ্যাদি আবেদনকারী ২৭ জুন আবার দাখিল করে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে মৌয়ালের মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ১২৭টি হরিণসহ সুন্দরবনে মৃত প্রাণীর সংখ্যা বেড়ে ১৩২
৫৪৬ দিন আগে
অর্থমন্ত্রীর বাজেটোত্তর নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আয়োজিত বাজেটোত্তর নৈশভোজে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার (৩০ জুন) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান অর্থমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার রাষ্ট্রীয় সফর বাংলাদেশ-ভারতের মৈত্রীর গভীরতার প্রতিফলন: জয়শঙ্কর
অর্থমন্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন টেবিল ঘুরে অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন শেখ হাসিনা।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন- সংসদ উপনেতা, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, হুইপ ও সংসদ সদস্যরা।
এছাড়াও নৈশভোজে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব ও সচিব এবং ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: হাসিনার ভারত সফর: বাংলাদেশকে উন্নয়নের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে নেবে
৫৪৬ দিন আগে
পঞ্চগড়ে মেয়েকে ধর্ষণ, বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
পঞ্চগড়ে ১৬ বছর বয়সি মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবা সাইফুল ইসলামকে (৪৯) আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
একইসঙ্গে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (৩০ জুন) পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) বিএম তারিকুল কবির এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে জেএমবির ২ সদস্যের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
এর আগে, ২০২৩ সালের ১৮ নভেম্বর ভুক্তভোগী তরুণীর মা বাদী হয়ে পঞ্চগড় সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন। পরে মামলার ৭ মাসের মধ্যে বিচার কাজ সম্পন্ন করে এ দণ্ডাদেশ দেন বিচারক।
মামলার এজাহার ও আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ৫ বছর আগে দুই মেয়ে ও দুই ছেলে নিয়ে বাবার বাড়িতে বসবাস করছিলেন মামলার বাদী। এদিকে, গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর চাচাতো ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাবার বাড়িতে যায় ভুক্তভোগী। পরে ২৪ সেপ্টেম্বর বাবার ঘরেই আলাদা বিছানায় রাতে ঘুমাচ্ছিল মেয়েটি। এই সুযোগে বাবা সাইফুল ইসলাম তার মেয়েকে ধর্ষণ করেন।
পরে মেয়েকে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন তিনি। এতে ভুক্তভোগী মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে সদর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
পরে মামলাটি তদন্ত করে গত ২৮ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শামছুজ্জোহা সরকার।
পরে ৭ মাস ধরে ৮ জনের সাক্ষ গ্রহণ শেষে ও মামলার বিচারকাজ শেষে আদালত রবিবার এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডাদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামি পক্ষের আইনজীবী আহসান উল্লাহ আল হাবিব লাবু বলেন, এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। আমরা উচ্চ আদালতে গিয়ে মামলার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব।
পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আজিজার রহমান আজু বলেন, এ রায় সমাজের জন্য একটি বার্তা। এতে করে অপরাধীরা অপরাধ করতে আর সাহস পাবে না।
আরও পড়ুন: নাটোরে হেরোইন পাচার মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সুইজারল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ধনকুবেরসহ পরিবারের ৪ জনের কারাদণ্ড
৫৪৬ দিন আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতির বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী
সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয়) স্কিম বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কর্মবিরতির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, শিক্ষকদের এ আন্দোলনের দিকে নজর রাখছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরিস্থিতি বিবেচনা করে যথাসময়ে মন্ত্রণালয় থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রবিবার (৩০ জুন) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের কর্মযোগ্যতা বৃদ্ধির আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে কর্মবিরতির মাধ্যমে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় অচল করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষকরা। ১ জুলাই থেকে শিক্ষকদের এ কর্মবিরতি শুরু হচ্ছে।
শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ হয়ে সেশনজটে পড়লে মন্ত্রণালয় কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘তাদের দাবি-দাওয়া আদায়ে তারা আন্দোলন করছেন। সেই অধিকার তাদের আছে। অনেকে বলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ন্ত্রণ করে সরকার। এ আন্দোলনের মাধ্যমে তো এটা বোঝা যাচ্ছে যে, তারা স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিষয়টির দিকে নজর রাখছি। এখনো সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু হয়নি। তাদের কর্মসূচি শুরু হোক, পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা পদক্ষেপ নেব।’
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সর্বজনীন পেনশনের আওতায় কারা আসবে, সেটা সরকারের নির্বাহী বিভাগের সিদ্ধান্ত। সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেটার সঙ্গেই আছে। শিক্ষকরা দাবি-দাওয়া সরকারের কাছে জানাচ্ছেন, সরকারই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এখানে কিছু করার নেই।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাজারমুখী দক্ষ জনশক্তি প্রস্তুত করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
বাস্তবমুখী হওয়ায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে গ্রামের অভিভাবকরা খুশি: শিক্ষামন্ত্রী
৫৪৬ দিন আগে
মেট্রোরেলের টিকিটের দাম বাড়ছে ১ জুলাই থেকে
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দিন থেকেই বাড়ছে মেট্রোরেলের টিকিটের দাম। টিকিটের ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আরোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এর আগে ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট মওকুফ ছিল, যার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ (৩০ জুন)।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠানো ভ্যাট বিভাগের দ্বিতীয় সচিব ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সীর পাঠানো এক চিঠিতে দাম বাড়ার কথা জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ডিএমটিসিএল ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বাড়ানোর আবেদন করলেও এনবিআরের পর্যালোচনায় দেখা যায়, রূপকল্প ২০৪১ অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলমান। এই কার্যক্রমগুলোর জন্য যথেষ্ট পরিমাণে তহবিল প্রয়োজন, যা প্রাথমিক উৎস প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর।
চিঠিতে আরও বলা হয়, দেশীয় শিল্পের বিকাশ, বিকল্প পণ্য আমদানি সক্ষমতা বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিকাশের জন্য পর্যায়ক্রমে কর অব্যাহতি দেওয়া হলেও ব্যাপক উন্নয়ন প্রচেষ্টা টেকসই করতে এবং কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে সরকারকে ধীরে ধীরে এসব সুবিধা প্রত্যাহার করতে হবে। তারই অংশ হিসেবে মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট অব্যাহতি প্রত্যাহার করা হচ্ছে।
চিঠিতে জানানো হয়, ভ্যাট আরোপ হলেও নির্দিষ্ট গোষ্ঠী ছাড় পাবে- মুক্তিযোদ্ধা ও তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুরা বিনামূল্যে ভ্রমণ করতে পারবেন এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা মেট্রোরেলের ভাড়ায় ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ছাড় পাবেন।
৫৪৬ দিন আগে
বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় কূটনীতির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরলেন পররাষ্ট্র সচিব
বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় কূটনীতির ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
কৌশলগত জাতীয় লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নিরবচ্ছিন্ন সহযোগিতার বিষয়ে জোর দেন তিনি।
এসময় পেশাগত শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনে সশস্ত্র বাহিনীর অঙ্গীকারের প্রশংসা করে জাতির প্রতি তাদের আত্মোৎসর্গের প্রশংসা করেন মোমেন।
রবিবার (৩০ জুন) ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের (এনডিসি) আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স ২০২৪ (এএফডব্লিউসি-২০২৪)- এ অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদলকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্বাগত জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রার সফর 'স্থগিত'
এই সফর কূটনীতি ও জাতীয় সুরক্ষার ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে গভীরতর বোঝাপড়া ও সহযোগিতা গড়ে তোলার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠানটি কূটনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সম্প্রদায়ের মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গি বিনিময়ের জন্য একটি প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়।
অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব (দ্বিপক্ষীয়) ও মিশনের মহাপরিদর্শক ড. মো. নজরুল ইসলাম সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
কূটনীতি ও নিরাপত্তার জটিল দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করে ড. নজরুল এই সমালোচনামূলক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে গতিশীল আন্তঃক্রিয়ার ওপর আলোকপাত করেন। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা সংরক্ষণের পাশাপাশি সমসাময়িক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একটি বিস্তৃত পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন তিনি।
এর আগে মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডি এম সালাহ উদ্দিন মাহমুদ প্রতিনিধিদলকে মন্ত্রণালয়ে স্বাগত জানান।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই আয়োজনের জন্য অংশগ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এএফডব্লিউসি ২০২৪-এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মামুন মুনতাসির হক।
তিনি সামরিক ও কূটনৈতিক মহলের মধ্যে বৃহত্তর বোঝাপড়া এবং সহযোগিতা প্রচারের জন্য মন্ত্রণালয়ের অবদানের প্রশংসা করেন।
সশস্ত্র বাহিনী যুদ্ধ কোর্সে অংশগ্রহণকারী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে টেকসই সম্পর্ক জোরদারে পারস্পরিক অঙ্গীকারের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রাণবন্ত ধারণা বিনিময়ের মধ্য দিয়ে এই সফর শেষ হয়।
কূটনৈতিক ও নিরাপত্তা প্রচেষ্টার সুসংহতির মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বার্থ রক্ষার অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির সাক্ষ্য হিসেবে এই অনুষ্ঠান কাজ করেছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় সফরে সই হতে পারে চুক্তি, সমঝোতা স্মারক: পররাষ্ট্র সচিব
অভ্যন্তরীণ কারণে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সফর স্থগিত: হাছান মাহমুদ
৫৪৬ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৪
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশে রবিবার (৩০ জুন) সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সময়ের মধ্যে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৪ জন।
এর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন আরও ৩২ জন রোগী।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৩৪
চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের। এদের মধ্যে পুরুষ ২০ জন ও নারী ২৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩ হাজার ৬৫১ জন।
এদের মধ্যে পুরুষ ২ হাজার ২১৭ জন ও নারী ১ হাজার ৪৩৪ জন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৬০ জন আক্রান্ত
ডেঙ্গুতে আরও ৯ জন আক্রান্ত
৫৪৬ দিন আগে
‘আন্তর্জাতিক মানের মোবাইল সেবা নিশ্চিতে সরকার বদ্ধপরিকর’
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, কলড্রপের ক্ষতিপূরণ দিতে সরকার কঠোর ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবে।
প্রতিশ্রুত সেবা দিতে না পারলে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের অবশ্যই তাদের গ্রাহকদের আর্থিকভাবে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলে জানান তিনি।
পলক বলেন, এটি বাস্তবায়নে নিয়মিত মনিটরিং ও অডিট করা হবে।
আরও পড়ুন: অনলাইন জুয়ায় জড়িত ৫০ লাখ মানুষ: পলক
রবিবার (৩০ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে মোবাইল অপারেটরদের গ্রাহক সেবার মান-সংক্রান্ত বিটিআরসি আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে কলড্রপ নিয়ে অপারেটরগুলো থেকে যে তথ্য দিক না কেন, যতক্ষণ পর্যন্ত না গ্রাহকদের কাছ থেকে একটা উল্লেখযোগ্য চিত্র না পাব, ততক্ষণ পর্যন্ত শুধু কাগজে-কলমে বা ডিজিটাল উপস্থাপনায় আমি ব্যক্তিগতভাবে সন্তুষ্ট হব না। যেভাবেই হোক আমরা গ্লোবাল বেঞ্চমার্কে উন্নীত হতে চাই। কারণ এটা আমাদের দেশের ব্র্যান্ডিংয়ের একটা বড় প্রভাব ফেলে।
পলক বলেন, কলড্রপ একটা নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের মোবাইল গ্রাহকেরা যেমন এ বিষয় নিয়ে অসন্তুষ্ট। বিটিআরসি যে পরীক্ষাগুলো করেছে সে রিপোর্ট অনুসারে কোয়ালিটি অব সার্ভিস খুব একটা সন্তোষজনক নয়।
কলড্রপ নিয়ে ঢাকার কয়েকটি এলাকার ড্রাইভ টেস্টের ফলাফল পর্যালোচনা করে পলক বলেন, শহর বা গ্রাম যেখানেই হোক আমরা মিডিয়ার যে রিপোর্ট, সেগুলো আমলে নেব এবং সেখানে আমরা ড্রাইভ দেব।
ফাইন্যান্সিয়াল অডিট এবং টেকনিক্যাল অডিটের ওপর জোর দেওয়া হবে জানিয়ে পলক বলেন, ইন্টারনেটের গতি কেন কম হচ্ছে, গ্রাহকের প্রতিক্রিয়া কী সেগুলো আমলে নিয়ে ড্রাইভ দেব। আমরা কারিগরি পরিদর্শন দল গঠন করেছি, তারা সেগুলো টেস্ট করছে।
পলক বলেন, মোবাইল অপারেটরসমূহ গ্রাহকদের সেবা প্রদান, গ্রাহক পর্যায়ে সুলভ মূল্যে ইন্টারনেট প্রদান ও অপারেটর যেসব সুবিধা আমরা দিচ্ছি সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতে আমরা কাজ করছি।
তিনি আরও বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও মোবাইল অপারেটরসূমূহের সম্মিলিত উদ্যোগে দেশে মোবাইল সেবাকে গ্রোবাল স্ট্যান্ডার্ডে উপনীত করতে সম্ভাব্য সব কিছু করা হবে।
আরও পড়ুন: ইসরোর সঙ্গে যৌথভাবে ছোট স্যাটেলাইট তৈরি করবে বাংলাদেশ: পলক
তিনি আরও বলেন, আমাদের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টের থার্ড টার্মিনাল অক্টোবরে উদ্বোধন হতে পারে। অক্টোবরকে টার্গেট করে চারটি মোবাইল অপারেটরকে একটা চ্যালেঞ্জ দিতে চাই, যেন অক্টোবরের ৩০ তারিখের মধ্যে ফাইভজি ওখানে নিশ্চিত করতে পারে। পাশাপাশি গুলশান, বনানী, মতিঝিল, আগারগাঁও এলাকায় ফাইভজি এনাবল অনেক স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয় বেশি। আমার বিশ্বাস এখানেও মনোযোগ দেবে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনায় কীভাবে ফাইভজি ও আইওটি কীভাবে ব্যবহার করতে পারি সে বিষয়েও কাজ করছি। আমরা আশা করি সেখানেও দ্রুত ফাইভজি ব্যবহার করতে পারব।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অ্যামটব সভাপতি ও গ্রামীণ ফোন সিইও ইয়াসির আজমানসহ মোবাইল ফোন অপারেটরসমূহের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ইন্টারনেটের জনপ্রিয় ছোট ছোট প্যাকেজের পক্ষে পলক
৫৪৬ দিন আগে