রাজনীতি
অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহির আওতায় আনতে চান তথ্য প্রতিমন্ত্রী
কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে জবাদিহির আওতায় আনা যায় সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে চান নবনিযুক্ত তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: আগামী ৫ বছর উন্নয়ন কাজের গতি বাড়ানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে অপপ্রচার হচ্ছে। অনেক সময় মূলধারার গণমাধ্যমের লোগো ব্যবহার করেও অপপ্রচার হয়। সমস্যা যেটি হয়, এই অপপ্রচার রোধ করতে গিয়ে আমরা চিন্তা করি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, যেহেতু নতুন একটা ফেনামেনা তৈরি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিস্তৃতি ঘটে এই জায়গায় এসেছে। কাজেই নতুনভাবে আমাদের ভেবে কর্মকৌশল নিতে হবে।
তিনি বলেন, কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে আমরা জবাবদিহির আওতায় আনতে পারি, সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে পারি। কারণ দিন শেষে সবকিছু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে, যদি অপপ্রচার অবাধ ও স্বাধীনভাবে বিস্তৃতি লাভ করার সুযোগ পায়। তাহলে কিন্তু কোনোকিছুই দিন শেষে গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না, সেটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলি আর যাই বলি। সেখানে আমাদের একটি কর্মকৌশল নিতে হবে আলাদা করে।
আরও পড়ুন: রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেহেতু বাংলাদেশকে নিয়ে একটি বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর ক্যাম্পেইন হচ্ছে। সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তথ্য নিয়ে যে অভিজ্ঞতা আছে, তার কাছ থেকে সহায়তা নেব।
তিনি বলেন, আমরা বলেছি তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের পূর্ণাঙ্গ অঙ্গিকার আছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা নিশ্চিত করেছি এবং করতে চাই।
আরও পড়ুন: অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, একই সঙ্গে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার বা মিথ্যাচার করে সেটি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর। কারণ সাধারণ মানুষ কিন্তু এটা ডিজার্ভ করে না। তার জন্য এটা অবিচার হয়, আপনি যখন অসত্য বলে তাকে ধোকা দেন। এই অসত্য এবং অপপ্রচারকে কীভাবে জবাবদিহির আওতায় আনা যায় সেই বিষয়গুলো যাতে সঠিক তথ্যের অবাধ প্রবাহ আরও সুন্দরভাবে তৈরি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আগামীতে কাজ করতে চাই।
এ সময় সদ্য সাবেক তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিদায় নেন এবং নতুন প্রতিমন্ত্রীকে সহায়তার আশ্বাস দেন।
আরও পড়ুন: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে: আইনমন্ত্রী
৭১৪ দিন আগে
রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব: রেলপথমন্ত্রী
রেলপথমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, আমরা সবাই মিলে রেলকে একটা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করব।
রেলওয়ের যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে তা আরও সম্প্রসারণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রথম কর্মদিবসে রেলপথ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে রেলে প্রাণহানি ঘটছে। সামনে আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো রেলের নিরাপত্তা জোরদার করে এই এসব ঘটনা দূর করে রেলকে নিরাপদ পরিবহনে পরিণত করা।
মন্ত্রী আরও বলেন, রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করতে হলে রেলের দুর্নীতির মূল উৎপাটন করতে হবে, এছাড়া রেলের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, রেলের দখল করা জমি উদ্ধার এবং টিকিটের কালোবাজারি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
আরও পড়ুন: আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
রেলকে আরও এগিয়ে নিতে রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
এরপর মন্ত্রী সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন এবং সব মিডিয়ার সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: চলমান কাজগুলো শেষ করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ: ইয়াফেস ওসমান
৭১৪ দিন আগে
অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান-চালের অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার।
তিনি বলেন, দেশে ধান উৎপাদন ভালো হয়েছে। আমাদের খাদ্য মজুতও ভালো। বাজারে প্রচুর সরবরাহ আছে। তবে মিলাররা প্রতিযোগিতা করে ধান কেনার কারণে প্রতিনিয়ত চালের দাম বাড়ছে।
এ অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে খাদ্য মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।
আরও পড়ুন: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দেব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রবিবার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে প্রথম কার্য দিবসে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, মজুতবিরোধী আইন ইতোমধ্যে পাস হয়েছে। দ্রুত বিধি প্রণয়ন করে তা মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
সাধন মজুমদার বলেন, আমাদের দেশে খাদ্যের অভাব নেই। নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে আনা সরকারেরর নির্বাচানি ইশতেহারে রয়েছে।
আরও পড়ুন: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে: আইনমন্ত্রী
এটা বাস্তবায়নে খাদ্য মন্ত্রণালয় নতুন কর্ম কৌশল প্রণয়ন করবে।
তিনি বলেন, কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে কর্মকর্তাদের নতুন উদ্যোম নিয়ে নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে।
এসময় তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৭১৪ দিন আগে
নারী ও পুরুষ সভ্যতার দুই হাত: সিমিন হোসেন
মহিলা ও শিশু প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি বলেছেন, সভ্যতার দুইটি হাত, একটি পুরুষ অন্যটি নারী। কাউকে পেছনে ফেলে কেউ অগ্রসর হয় না।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: প্রথম অফিস করছেন নতুন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা
তিনি বলেন, নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, আমি নারী ও শিশু নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ করি। সেজন্য আমার খুবই ভালো লাগার জায়গা এটি।
আরও পড়ুন: আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কর্মপরিকল্পনা তো একটা থাকবে। কিন্তু সেটি একশ দিন বা সে রকম কিছু না। কারণ এটি চলমান একটি কাজ। সেহেতু সেভাবেই আমরা কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাব।
আরও পড়ুন: চলমান কাজগুলো শেষ করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ: ইয়াফেস ওসমান
৭১৫ দিন আগে
আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ বলেছেন, ‘আমি পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক। লেখাপড়া করেছি, অধ্যাপনা করেছি, পিএইচডি ডিগ্রিও আমি নিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘সবকিছুতেই মোটামুটি টাচ দিয়ে এসেছি। চিফ হুইপ ছিলাম, সব মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে অ্যাকটিভিটি ছিল আমার। তারপরও বলব আমি এখনো শিখছি। শেখার শেষ নেই। আমি শিখেই কাজ করতে চাই।’
আরও পড়ুন: নেতৃত্ব অন্যের হাতে চলে যাওয়ার ভয়ে নির্বাচন চায় না তারেক: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রথম দিন রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, এটি অবশ্যই একটি বড় মন্ত্রণালয়। আমাদের কৃষকদের উন্নতির জন্য যা প্রয়োজন, আমাদের ক্ষমতার মধ্যে যা আছে করব।
তিনি আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, উদ্যোক্তারা সবাই মিলে যদি কাজ করি, এ শক্তি কিন্তু বড় শক্তি, এর রেজাল্টও কিন্তু আমরা পাব।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতাদের মুক্তি নিয়ে কৃষিমন্ত্রীর বক্তব্য ব্যক্তিগত: আইনমন্ত্রী
এর আগে যিনি (ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক) কৃষিমন্ত্রী ছিলেন তিনি আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু, কৃষিবিদ ছিলেন। আমি আশা করব সব কর্মকর্তা আমাকে সাহায্য করবেন।
আব্দুর রাজ্জাকের মতো কৃষিবিদ যে মন্ত্রণালয় কাজ করে গেছেন, সেই মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালনকে চ্যালেঞ্জ মনে করছেন কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্যই তো আমাদের জীবন। কোনো কাজ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা না করে ফলাফল অর্জন করা যায় না। এটা একটা বড় মন্ত্রণালয়। এখানে কাজের পরিধিও বেশি। আশা করি মন্ত্রণালয়ের সবাই সহযোগিতা করবেন। সবার সহযোগিতা থাকলে কাজ কেন করা যাবে না? চলছে তো ভালোই। নিশ্চয়ই আমি তাদের অভিজ্ঞতাকে ক্যাশ করার চেষ্টা করব।
এক প্রশ্নের জবাবে নতুন কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমি আগে বুঝে নিই, তারপর ঠিক করব কোন কাজগুলো অগ্রাধিকার দিয়ে করব।
আরও পড়ুন: আমি যা বলেছি, কোনো ভুল বলিনি: কৃষিমন্ত্রী
সামনে আপনার চ্যালেঞ্জ কী- এ বিষয় তিনি বলেন, কৃষিতে তো উৎপাদনটাই হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা যদি উৎপাদন না করতে পারি তাহলে বাজার কীভাবে দখল করব, মূল্য কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করব কীভাবে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই চেইনকে কার্যকর করব।
আব্দুস শহীদ আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, সিন্ডিকেট সব জায়গায় থাকে। তাদের কীভাবে ভেঙে দিতে হবে, সেটার পদ্ধতি বের করতে হবে। কাউকে গলা টিপে মারার সুযোগ নেই আমাদের। কর্মের মাধ্যমে এগুলোকে কন্ট্রোল করতে হবে। সিন্ডিকেট অবশ্যই দুর্বল হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে এ ধরনের কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি: কৃষিমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে কাদের
৭১৫ দিন আগে
চলমান কাজগুলো শেষ করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ: ইয়াফেস ওসমান
চলমান কাজগুলো শেষ করাই বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল হবে: তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী
তিনি বলেন, গত তিন মেয়াদে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখিনি। এখন আবার কী চ্যালেঞ্জ। এখন মূলত যেগুলো শুরু করেছিলাম সেগুলো শেষ করে যেতে পারাই বড় চ্যালেঞ্জ।
আরও পড়ুন: সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইন্টারনেটের আওতায় আনার কাজ করছে সরকার: প্রযুক্তিমন্ত্রী
ইয়াফেস ওসমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবসময় সৎ লোক মূল্যায়ন করেন। আমি মনে করি, যদি সততার সঙ্গে কাজ করি, তাহলে চারবার কেন পাঁচবার, ছয়বারও মন্ত্রী হতে পারব। এটাই প্রমাণ হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু হবে চট্টগ্রাম: তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী
৭১৫ দিন আগে
প্রথম অফিস করছেন নতুন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা
মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে প্রথম অফিস কার্যক্রম পরিচালনা করছেন নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা। তারা নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পাশাপাশি সবার সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়সহ নিজ নিজ মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোয় প্রথম অফিস করছেন তারা।
আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা করে বাস্তবায়ন করা হবে: নবনিযুক্ত পরিবেশমন্ত্রী
এদিকে নতুন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের বরণ করে নিতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছিল মন্ত্রণালয়-বিভাগগুলো। এজন্য সকাল থেকেই সরগরম হয়ে ওঠে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়।
নতুন মন্ত্রীদের সচিবালয়ে আগমন উপলক্ষে ভোর থেকেই সচিবালয়ের ভেতরে সব মন্ত্রণালয়ের সব সংস্থার কর্মকর্তারা আসছেন। তৎপর রয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আরও পড়ুন: রাতারাতি সব সংকট দূর করা যাবে না: অর্থমন্ত্রী
মূল্যায়ন পদ্ধতিতে প্রয়োজনে পরিবর্তন আসবে: শিক্ষামন্ত্রী
৭১৫ দিন আগে
দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ: ওবায়দুল কাদের
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর বড় ধরনের বোঝা রয়ে গেছে বলে স্বীকার করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। একই সঙ্গে সরকার এসব পণ্যের মূল্য সামর্থ্যের মধ্যে রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সমন্বিত প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।’
সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকারের প্রাথমিক চ্যালেঞ্জের কথাও তুলে ধরেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন,‘পদ্মা সেতু ও ঢাকা মেট্রোরেল উদ্বোধনের পরেও সড়কে শৃঙ্খলা এখনও ঠিক হয়নি। আমরা একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি, যা বাস্তবায়িত হলে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা যাবে।’
ওবায়দুল কাদের জাতীয় উন্নয়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করেন এবং সাম্প্রতিক নির্বাচনের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, 'অনেক সংশয় থাকা সত্ত্বেও আমরা সফলভাবে নির্বাচন পরিচালনা করেছি। আমরা আরও চ্যালেঞ্জ প্রত্যাশা করছি, আমরা নির্ভীক এবং তাদের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’
৭১৫ দিন আগে
বিএনপির নতুন কর্মসূচি আসছে: রিজভী
নির্দলীয় সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন জোরদার করতে বিএনপি নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন করছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা রুহুল কবির রিজভী।
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'অবশ্যই আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে ভাবছি। আমাদের নেতারা প্রায় প্রতিদিনই বসছেন। আমাদের কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়ে গেলে আমরা আপনাদের জানাব।’
আরও পড়ুন: পাঁচ মাস পর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
তিনি আরও বলেন, আমাদের দল এখনও বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। 'আমাদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো আছে। তাদের সঙ্গে কথা বলার মতো অনেকগুলো বিষয় আছে... আমরা সবার সঙ্গে কথা বলে নতুন কর্মসূচি প্রণয়ন করব এবং তারপর আপনাদের জানাব।’
তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন দল এখন অবৈধ ব্যক্তিদের নিয়ে সরকার গঠন করে উদযাপন করছে। ‘ক্ষমতাসীন দলের এ ধরনের উৎসব একদিন তাদের (আওয়ামী লীগের) পরাজয় ও পতনের মধ্য দিয়ে জনগণের উৎসব হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ক্ষমতাসীন দল একতরফা নির্বাচন করে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে আনন্দ করছে, ঠিক যেমন নেকড়ে ও সিংহের মতো হিংস্র ও রক্তপিপাসু প্রাণী শিকার করে ভোজ করে।
আরও পড়ুন: ৭ জানুয়ারি ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ দখল করেছে আ. লীগ: মঈন খান
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘মানুষকে বশীভূত করে তারা যে আনন্দ পায় তা একদিন তাদের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে। সেদিন জনগণ বিজয়ী হবে।’
রিজভী বলেন, ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের জন্য জনগণের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলন কখনও বৃথা যাবে না। ‘এটি ইতিহাসের একটি রেকর্ড এবং এটি ইতিহাসের সাক্ষী। জনগণ পরাজিত হয় না... অশুভ শক্তি কিছু সময়ের জন্য মানুষের ঢেউকে আটকাতে পারে কিন্তু তারা এটি থামাতে সক্ষম হবে না।’
তিনি বলেন, কারাগারগুলো হিটলারের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে পরিণত হওয়ায় তাদের দলের কারাবন্দি নেতা-কর্মীরা শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশে বসবাস করছেন।
বিএনপি নেতা বলেন, 'সেখানে (কারাগারে) সর্বোচ্চ মাত্রার নিপীড়ন চালানো হয়েছে, বিরোধী দলের বন্দিদের সব মৌলিক মানবাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদসহ সিনিয়র নেতারা কারাগারে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, 'গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ কারাগারে মারা গেছেন। শেখ হাসিনার কারাগারকে হিটলারের কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের নৃশংস নিপীড়নের সঙ্গে তুলনা করা যায়।’
তিনি বলেন, সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে সরকার অবৈধ ক্ষমতার স্বাদ নিচ্ছে। অন্যদিকে, বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষ মারাত্মক দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করছেন।
অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিত্তবান ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান রিজভী।
আরও পড়ুন: আ. লীগের নতুন 'কৃষ্ণতম মেকি সরকার': রিজভী
৭১৫ দিন আগে
প্রধানমন্ত্রী নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, 'এই সরকার যাতে ক্ষমতায় থাকতে না পারে সেজন্য তারা (বিরোধীদল) তাদের বিদেশি বন্ধুদের দিকে তাকিয়ে আছে। তবে আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোনো নিষেধাজ্ঞা বা ভিসা নীতি নিয়ে মাথা ঘামান না।’
শনিবার (১৩ জানুয়ারি) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, বিরোধীরা কম্বোডিয়ার মতো নিষেধাজ্ঞার আশা করছে। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব নিষেধাজ্ঞা বা ভিসা নীতি নিয়ে চিন্তিত নন।
আরও পড়ুন: সরকারের সামনে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ: ওবায়দুল কাদের
ইশতেহারে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নই হবে নতুন সরকারের মূল কাজ: কাদের
৭১৬ দিন আগে