ব্যবসা
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে শেষ হলো দ্বিতীয় দিনের লেনদেন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। সূচক বাড়লেও চট্টগ্রামে দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ঢাকায় কোম্পানিভিত্তিক দরদাম প্রায় সমান।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ এর উত্থান ছিল দশমিকের নিচে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৪০১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৬, কমেছে ১৬৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরিভিত্তিক হিসাবে, এ ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমেছে, বি ক্যাটাগরির দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। আর জেড ক্যাটাগরিতে দরবৃদ্ধি এবং দরপতন সমান সমান।
আরও পড়ুন: পতন দিয়ে শুরু সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস
লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল অপরিবর্তিত। দাম বেড়েছে ৫ কোম্পানির, কমেছে ১৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১৮ কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে ব্লক মার্কেটে। মোট ৪০ লাখ শেয়ার ২১ কোটি টাকায় বেচাকেনা হয়েছে এ মাধ্যমে। ব্লক মার্কেটে সর্বোচ্চ ৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে সোনালি পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে আছে আইসিবি এমসিএল সোনালি ব্যাংক লিমিটেড, ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)
বড় পতন দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু করলেও মন্দের ভালো দেখেছে সিএসই। সারাদিনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ১ পয়েন্ট। সামান্য সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির।
সারাদিনে লেনদেন হওয়া ২১০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩, কমেছে ৮৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পাশাপাশি এক্সচেঞ্জ হাউজটিতে কমেছে সামগ্রিক লেনদেন। গতকালের ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকার লেনদেন কমে ঠেকেছে ৩ কোটি ৬৫ লাখে।
অন্যদিকে লেনদেন বেড়েছে ডিএসইতে। একদিনে মোট ৪২০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩৭৪ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
৩২১ দিন আগে
মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাকী সময়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়াও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
বিনিময় হার, মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হারসহ তিনটি মূল আর্থিক সূচক স্থিতিশীল করতে নজর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে।
এর লক্ষ্য বেসরকাররি খাতের ঋণ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য হ্রাস সত্ত্বেও কিছুটা আর্থিক সরবরাহ বাড়ানো। কারণ, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা এবং দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রভাবের পাশাপাশি বাংলাদেশের জিডিপি এবং ঋণ প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে পড়েছে।
তবে নীতিগত সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় ঋণের সুদের হার আর বাড়বে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর ডিসেম্বরে ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন: মুদ্রাস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে কঠোর মুদ্রানীতি ঘোষণা
৩২১ দিন আগে
পতন দিয়ে শুরু সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস
পতন দিয়ে শুরু হয়েছে পুঁজিবাজারের এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস। সারাদিনের লেনদেনে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে কমেছে সূচক এবং লেনদেন। দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৩ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ ১ পয়েন্ট করে কমেছে।
ঢাকার পাশাপাশি সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। লেনদেন শেষে সিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে ৩৮ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ২৪০, বেড়েছে ৯২ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩ কোম্পানির দাম।
সিএসইতে মোট ১৭৭ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দরপতন হয়েছে ৮২ এবং দরবৃদ্ধি হয়েছে ৬৭ কোম্পানিতে। দাম অপরিবর্তি ছিল ২৮ কোম্পানির।
সারাদিনের শেয়ার কেনা-বেচায় দুই বাজারেই কমেছে মোট লেনদেন। ডিএসইতে দিনের মোট লেনদেন হয়েছে ৩৭৪ কোটি টাকা, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৪২৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে পাঁচ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা আগের কর্মদিবসের তুলনায় ৪ কোটির টাকা কম।
আরও পড়ুন: পতনের পুঁজিবাজার, মুনাফা তুলতে খারাপ শেয়ারে আগ্রহ বিনিয়োগকারীদের
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে দরবৃদ্ধির শীর্ষে আছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ। একদিনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ। অন্যদিকে সিএসইতে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে রবিবারের শীর্ষ শেয়ার ইসলামি ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পিএলসি।
এদিকে ডিএসইতে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে আলোচিত কোম্পানি খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড। এতদিন দাম বাড়লেও রবিবার এ কোম্পানিটির দাম কমেছে সাত দশমিক ৪৩ শতাংশ। সিএসইতে ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ দাম কমে তলানিতে আছে কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি।
গত সপ্তাহে বড় পতনের মুখে পড়া এসএমই খাতের প্রথম কার্যদিবসে কেটেছে সূচকের উত্থান দিয়ে। ডিএসএমইএক্সের সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ১৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
৩২২ দিন আগে
আলু সংরক্ষণে ৮ টাকা ভাড়া বেঁধে দিল হিমাগার মালিকরা
হিমাগারে আলু সংরক্ষণে কেজি প্রতি আট টাকা ভাড়া নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর পুরানা পল্টনে এসোসিয়েশনের নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
এ সময় হিমাগারের ভাড়া বাড়ানো, ব্যাংকের সুদের হার কমানো, বিদ্যুৎ বিল কমানোসহ কৃষকদেরকে সুরক্ষা দিতে সরকারের নীতিসহায়তা চেয়েছে হিমাগার মালিকদের সংগঠনটি।
সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘চলতি বছরে হিমাগারগুলোতে আলু সংরক্ষণে কেজি প্রতি আট টাকা ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। আগের বছরে ছিল সেটা সাত টাকা। সে হিসাবে ৫০ কেজির বস্তার ভাড়া ৩৫০ টাকা।
আরও পড়ুন: বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে আরও ১৯০০ টন আলু আমদানি
তিনি বলেন, ‘তবে আলু সংরক্ষণকারীরা ৭০ থেকে ৭২ কেজি ওজনের বস্তার ভাড়া সাড়ে ৩০০ টাকা দিয়ে এ বছরে হিমাগার থেকে আলু বের করেছেন। এতে হিমাগার মালিকরা প্রতি বস্তায় ১৫ থেকে ২২ কেজি আলুর ভাড়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।’
এ সময়ে প্রচলিত দন্ডসুদসহ ব্যাংক ঋণের সুদ শতকরা ১৭ ভাগ থেকে কমিয়ে শতকরা ৭ ভাগ করার এবং বিদ্যুৎ বিলের ইউনিট প্রতি রেট পিক আওয়ারে ১৩ দশমিক ৬২ টাকা ও অফপিক আওয়ারে ৯ দশমিক ৬২ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
পাশাপাশি ভ্যাট ও উৎসে কর কর্তন (টিডিএস) প্রত্যাহার চান বলেও দাবি করেন এই ব্যবসায়ী নেতা। এ সময় চলতি বছরে আলুর যথেষ্ট উৎপাদন হয়েছে উল্লেখ করে আলুর দাম খুচরা পর্যায়ে কোনোভাবেই গত বছরের মতো অতিরিক্ত হবে না বলেও আশ্বাস দেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট ইশতিয়াক আহমেদ, পরিচালক হাসেন আলী, কাজী মেহাম্মদ ইদ্রিস, চন্দন কুমার সাহা, মো. তারিকুল ইসলাম খান, গোলাম সরোয়ার রবিন, মাইনুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম বাবু, ফরহাদ হোসেন আকন্দ, কামরুল ইসলাম এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুসান্ত কুমার প্রামানিক।
৩২৩ দিন আগে
ভ্যালেন্টাইন্স ডে উপলক্ষে সুন্দোরা বিউটির বিশেষ ক্যাম্পেইন
ভ্যালেন্টাইন্স ডে উপলক্ষে সুন্দোরা বিউটি নিয়ে এলো বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’।
এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ক্রেতারা নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন, যা তাদের প্রিয়জনের জন্য ভালোবাসার বিশেষ বার্তা বহন করবে।
এই ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে গ্রাহকরা স্কিনকেয়ার, আইকনিক পারফিউম, বিশ্বখ্যাত মেকআপ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী ও সেন্টেড ক্যান্ডেলসহ প্রিমিয়াম সৌন্দর্যপণ্যের সমন্বয়ে কাস্টমাইজড উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন। প্রতিটি বাক্স সাজানো যাবে ব্যক্তিগত স্বাদ ও পছন্দ অনুযায়ী, যা উপহারটিকে আরও অর্থবহ ও স্মরণীয় করে তুলবে।
বাংলাদেশের অনুমোদিত সৌন্দর্যপণ্য রিটেইলার হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করতে, সুন্দোরা বিউটি এবার নতুন কিছু বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড— Montblanc, Jimmy Choo, Maison Margiela, TonyMoly, Moncler ও Yves Saint Laurent বাংলাদেশে এনেছে। এই ব্র্যান্ডগুলোর এক্সক্লুসিভ কালেকশন শুধুমাত্র সুন্দোরা বিউটির স্টোরেই পাওয়া যাবে।
সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্যসহ ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। গ্রাহকরা sundora.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন। এছাড়া ঢাকার বনানী, গুলশান ও ধানমণ্ডিতে অবস্থিত সুন্দোরা বিউটির স্টোরগুলোতে সরাসরি গিয়েও তাদের পছন্দের পণ্য ক্রয় করতে পারেন।
৩২৪ দিন আগে
পুঁজিবাজারে টানা উত্থানে শেষ হলো সপ্তাহ
সবকটি কার্যদিবসের উত্থানের মধ্য দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহের শেষদিনের লেনদেন। শেষ কার্যদিবসে লেনদেন বেড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম দুটি বাজারেই।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সপ্তাহের শেষদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। দিনের লেনদেশ শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।আরও পুড়ন: উত্থানের ধারা অব্যাহত পুঁজিবাজারে
সারাদিনের লেনদেনে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৫, কমেছে ১৪৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানি ছিল দরবৃদ্ধির তালিকায়। ‘এ’ ক্যাটাগরির ৯৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ৮০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৪৬ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৩৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে ৫১ কোম্পানির দাম বাড়লেও কমেছে ৩০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগরেই দাম ছিল অপরিবর্তিত। ১৮ কোম্পানির দামে কোনো পরিবর্তন না আসলেও, দাম বেড়েছে ১২ এবং কমেছে ৭ কোম্পানির।আরও পড়ুন: উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে দুই পুঁজিবাজারে
সপ্তাহের শেষদিনে ব্লক মার্কেটে ৩১ কোম্পানির ২৮ লাখ ৮৫ হাজার শেয়ার ১৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড ৪ লাখ ৩৫ হাজার শেয়ার ৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকায় বিক্রি করেছে।
সারাদিনে মোট ৪২৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪৭১ কোটি টাকা।
ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭০ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ১৯৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০, কমেছে ৫৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সারাদিনে সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
৩২৫ দিন আগে
উত্থানের ধারা অব্যাহত পুঁজিবাজারে
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে টানা উত্থানের ধারা বজায় আছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। সূচক বাড়ার পাশাপাশি দুই বাজারেই বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সারাদিনের লেনদেন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৭ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।
সূচক বাড়ার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে গতদিনের তুলনায় ২৭ কোটি টাকা। একদিনের শেয়ার এবং ইউনিট ক্রয়-বিক্রয়ে মোট ৪৭১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৩৫ পয়েন্ট। সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনেও ঊর্ধ্বগতি। একদিনে সিএসইতে মোট ৫ কোটি ১৮ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে; যা গতদিন ছিল ৪ কোটি ২৩ লাখ।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৪০১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৭, কমেছে ১২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দরবৃদ্ধির হিসাবে তিন ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানিরই দাম বেড়েছে। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ৯৯ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮০, অপরিবর্তিত আছে ৪০ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ৫৭ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ২২ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘জেডে’ ৫০ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ২৭ এবং দাম অপরিবর্তিত আছে ১৭ কোম্পানির।
আরও পড়ুন: উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে দুই পুঁজিবাজারে
লেনদেন হওয়া মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম অপরিবর্তিত ছিল। ১৭ কোম্পানির দামে আসেনি কোনো পরিবর্তন, দাম বেড়েছে ১৩ কোম্পানির এবং কমেছে ৭ কোম্পানির।
ব্লক মার্কেটে মোট ২৮ কোম্পানির ৪১ লাখ শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। এর মধ্যে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড একাই ৭ লাখ শেয়ার ৭ কোটি টাকায় বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে উঠে এসেছে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নাম। একদিনের ব্যবধানে ব্যাংকটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ। অন্যদিকে ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে আছে শিকদার ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার।
ডিএসই'র মতো সিএসইতেও ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। অন্যদিকে ৯ দশমিক ৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে আছে লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি।
৩২৬ দিন আগে
পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে সামান্য, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির
ঢাকার পুঁজিবাজারে উত্থান দিয়ে লেনদেন শেষ হলেও সূচক বেড়েছে সামান্য। পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে মাত্র ১ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ ডিএস-৩০-এর উত্থান ছিল দশমিকের ঘরে।
সারাদিন লেনদেন হওয়া ৩৯৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪০, কমেছে ১৮৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিতে দামবৃদ্ধির পরিমাণ বেশি। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ৭৮, কমেছে ১০৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে ২৪, কমেছে ৪৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু দেশের পুঁজিবাজারে
অন্যদিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরির ৩৭ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ২১ কোম্পানির শেয়ারের দাম। লেনদেন হওয়া ৩৭ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে অপরিবর্তিত ছিল ১৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। দাম বেড়েছে ৬ এবং কমেছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ব্লক মার্কেটে ১৯ কোম্পানির ২৫ লাখ শেয়ার ৯ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে। এরমধ্যে বিচ হ্যাচারি লিমিটেডের ২ লাখ ৩৭ হাজার শেয়ার সর্বোচ্চ ২ কোটি ৩৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ডিএসইতে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে আছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। একদিনের লেনদেনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। অন্যদিকে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ দাম কমে তলানিতে অবস্থান করছে অনিলমায়ার্ন ডায়িং লিমিটেড।
বিনিয়োগকারীদের ১৭০ শতাংশ ফেসভ্যালু প্রতি লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে টেলিকম খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোন। চলতি বছর এপ্রিলের ২৩ তারিখে কোম্পানিটির বার্ষিক সভা হওয়ার কথা। ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, গ্রামীণফোনে শেয়ারপ্রতি লাভ হয়েছে ২৬ টাকা ৮৯ পয়সা। লভ্যাংশ ঘোষণা দেওয়ায় নিয়ম অনুযায়ী, মঙ্গলবার কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেনে সার্কিট ব্রেকার তুলে দেয়া হয়েছে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লভ্যাংশ না দেওয়ায় ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি বেকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড এবং রহিমা ফুড করপোরেশন লিমিটেডকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে প্রেরণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ডিএসই। ২০২৪ সালে বেকন ফার্মাসিটিক্যালস ২০ শতাংশ এবং রহিমা ফুড ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিলেও পেরিয়ে গেছে নির্ধারিত সময়।
‘বি’ ক্যাটাগরির আরেক কোম্পানি বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস পিএলসি দশমিক ৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিলেও নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ায় ডিএসসি কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে প্রেরণ করেছে। মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ব্রোকারেজ হাউসকে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নতুন এ তিন কোম্পানির শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের কোনো ঋণ না দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএসই।
মঙ্গলবার ডিএসই তালিকাভুক্ত মোট পাঁচ কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের পূর্বঘোষিত লভ্যাংশ প্রদান করেছে। এদের মধ্যে ফার্মা এইডস সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড ২৩ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রিম ১০ শতাংশ, অগ্নি সিস্টেম লিমিটেড ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং জিকিউ বলপেন লিমিটেড ৩ শতাংশ হারে লভ্যাংশ দিয়েছে।
খাতভিত্তিক বিশ্লেষণে, একদিনের লেনদেন ডিএসইতে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে কাগজ এবং প্রিন্টিং খাতের কোম্পানি। এ খাতে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। দাম বেড়েছে তালিকাভুক্ত ৬ কোম্পানির সবকটির।
এদিকে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ দাম হারিয়ে পতনের মুখে পড়েছে সিমেন্ট খাত। এ খাতের সাত কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ৫ এবং বেড়েছে ২ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) বেড়েছে সূচক। সারাদিনের লেনদেনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ১৯৬ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০, কমেছে ৮৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: টানা দুদিন ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সিএসইতে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে আছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানি। একদিনের লেনদেনে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ দাম হারিয়ে এভিন্স টেক্সটাইল লিমিটেড অবস্থান করছে তলানিতে।
ডিএসসিতে সামান্য সূচক বাড়ার পাশাপাশি গতদিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ১৩ কোটি টাকা। একদিনে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি টাকা। তবে লেনদেন কমেছে সিএসইতে। একদিনে সিএসইতে মোট ৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
৩২৭ দিন আগে
তৃতীয় দিনের লেনদেন শুরু সূচকের উত্থানে
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে ঢাকার বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।আরও পড়ুন: টানা দুদিন ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
লেনদেনের শুরুতেই দাম বেড়েছে ১৬২ কোম্পানির, কমেছে ৭০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৫০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ৩৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১, কমেছে ১৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৫ লাখ টাকা।
৩২৮ দিন আগে
জানুয়ারিতে বাংলাদেশের ৪৪৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ ৪৪৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি।
এছাড়া চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ২ হাজার ৮০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এটিও আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল আড়াই হাজার কোটি ডলার।
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ের রপ্তানি কার্যক্রমের পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। সর্বশেষ তথ্য-উপাত্ত বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের স্থিতিস্থাপকতা ও প্রতিযোগিতার সক্ষমতা প্রদর্শন করে শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তুলে ধরেছে।
অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে অধিকাংশ খাতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি বেড়েছে ১২ শতাংশ, নিটওয়্যার ১২ শতাংশ এবং বুনন পোশাক খাতে ১১ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ সময়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৩৫০ কোটি ডলারের।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে রপ্তানির ভিত্তি শক্তিশালী করুন: ড. ইউনূস
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কৃষি পণ্য, হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত মাছ এবং প্লাস্টিক পণ্যসহ অন্যান্য প্রধান রপ্তানি খাতেও ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করেছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ১২ দশমিক ৪৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেয়।
রপ্তানি সম্পর্কে একটি আনুষ্ঠানিক মন্তব্যে ইপিবি বলেছে, এই উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যটি বাংলাদেশের বৈশ্বিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের অবস্থান শক্তিশালী করার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
৩২৮ দিন আগে