আদালত বলেছে, ‘২০০৮ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের তিনটি বিভাগের কর্মকর্তারা কেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুটপাট ও অর্থপাচারের বিষয়টি উদঘাটনে ব্যর্থ হলো সেটা আমাদের জানতে হবে। দায়িত্বে থেকে কাজ করবে না সেটা করার সুযোগ নেই।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
বৃহস্পতিবার পিকে হালদারের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্তের অগ্রগতি জানার পর বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চ্যুয়ার বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
আদালত ২০০৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত অর্থপাচার রোধে সংশ্লিষ্ট বিভাগের এসব কর্মকর্তার ব্যর্থতা আছে কি না, ব্যর্থ হয়ে থাকলে কেন হলেন, অর্থপাচারের বিষয়টি তারা টের পেয়েছিলেন কি না, পেয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলেন কি না, তাদের ইন্ধন বা যোগসাজশে অর্থপাচার হয়েছে কি না, তাও জানাতে নির্দেশ দিয়েছে।
আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এসব তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে জানাতে বলা হয়েছে।
ঢাবির পিএইচডি থিসিস কীভাবে সংরক্ষণ ও মূল্যায়ন হয়, জানতে চায় হাইকোর্ট
একই সাথে এ মামলায় পক্ষভুক্ত হতে পিপলস লিজিংয়ের সাময়িক অবসায়ক (প্রবেশনাল লিক্যুডেটর) মো. আসাদুজ্জামান খানের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন মানিক। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।
আরও পড়ুন: জন্ম নিবন্ধনে ফিঙ্গার প্রিন্ট কেন বাধ্যতামূলক নয়: হাইকোর্ট
ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, কুষ্টিয়ার এসপিকে হাইকোর্টে তলব