তিনি বলেন, ‘ফসল উৎপাদনে বেশি নজর দিতে হবে। এক খণ্ড জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। যারা ঘরে বসে আছেন ছাদে বাগান করা, জমি থাকলে গাছ লাগানোর কাজ আপনারা নির্বিঘ্নে করতে পারেন। তবে জনসমাগম যেন না হয়।’
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত জেলাসমূহের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘কৃষিকাজে আমাদের থেমে থাকলে চলবে না। যেহেতু কৃষিকাজ খোলা মাঠে হয় আর সূর্যের তাপ বা খোলা বাতাস আমাদের করোনা থেকে মুক্তি দেয়। কাজেই কৃষিকাজটা যাতে চলমান থাকে সেই ব্যবস্থা আমরা নেব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে যেখানে হাট হয়, আমরা ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছে হাটের নির্দিষ্ট জায়গা ছেড়ে খোলা মাঠে বড় জায়গায় করার। যেখানে খুব বেশি সমাগম না হয়, দূরত্ব বজায় রেখে পণ্য নিয়ে সেখানে যাবেন এবং কেনাবেচা করে চলে আসবেন।’
‘মাস্ক পরে থাকবেন। আর একটা বিষয় হলো সব সময় গরম পানি খাওয়া, গরম পানি খেলে গলা পরিষ্কার থাকবে। ভাইরাস ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারবে না। মৌসুমি ফলগুলো খাওয়া যায়। এভাবে নিজেকে সুরক্ষা করার ব্যবস্থা করতে হবে,’ যোগ করেন তিনি।