সারাদেশের ২৮ হাজার ৬৮২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মোট ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ জন শিক্ষার্থী (১০ লাখ ৭০ হাজার ৪৪১ জন ছেলে ও ১০ লাখ ৬৪ হাজার ৮৯২ জন মেয়ে) ৩ হাজার ৪৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবে।
তাদের মধ্যে ১৭ লাখ ১০২ জন আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি, ৩ লাখ ১০ হাজার ১৭২ জন মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল ও ১ লাখ ২৫ হাজার ৫৯ জন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় বসছে।
গত বছরের তুলনায় এবার শিক্ষার্থী সংখ্যা ১ লাখ ৩ হাজার ৪৩৪ জন এবং প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৩১টি বৃদ্ধি পেয়েছে।
দেশের পাশাপাশি বিদেশের আটটি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবে মোট ৪৩৪ জন শিক্ষার্থী।
লিখিত পরীক্ষা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত।
পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের আসন গ্রহণ করতে হবে। সেই সাথে কেন্দ্র সচিব ছাড়া কেউ মোবাইল ফোন বহন করতে পারবেন না এবং বাইরের কাউকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।
এদিকে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বৃহস্পতিবার আশ্বাস দিয়েছেন যে এবার পরীক্ষার সময় প্রশ্নফাঁসের কোনো ঘটনা ঘটবে না। সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে তার মন্ত্রণালয় কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। এ বিষয়ে কোনো গুজবে কান না দিতে তিনি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী ২৭ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশের কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।