তারা ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের আগমনের পরে সামাজিক শক্তিগুলো যেভাবে উদ্যোগ নিয়েছিল করোনা সংকট মোকাবিলায় একইভাবে উদ্যোগ নেয়ার সুপারিশ করেন।
সোমবার কক্সবাজার সিএসও এনই এনজিও ফোরাম (সিসিএনএফ) আয়োজিত একটি অনলাইন সংবাদ সম্মেলন এবং আলোচনা সভায় এ দাবি উত্থাপন করা হয়।
ঢাকা এবং কক্সবাজার থেকে সাংবাদিকরা এ সংবাদ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে দুর্যোগ ফোরাম’র নঈম গওহর ওয়ারা, নাহাব’র আব্দুল লতিফ খান, এডাব’র জসিম উদ্দিন, এফএনবি’র রফিকুল ইসলাম প্রমুখ অংশ নেন।
সিসিএনএফ’র তিন কো-চেয়ার কোস্ট ট্রাস্টে’র পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে পালস’র আবু মোর্শেদ চৌধুরী, মুক্তি কক্সবাজার'র বিমল দে সরকার উপস্থিত ছিলেন।
অংশগ্রহণ করা সাংবাদিকরা রোহিঙ্গা শিবির এলাকা এবং উখিয়া-টেকনাফ এলাকায় সাময়িকভাবে হলেও ৪জি মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেট সেবা চালুর দাবি জানান। এতে সবার পক্ষে করোনা প্রস্তুতি গ্রহণ, গুজব মোকাবিলা এবং রোহিঙ্গাদের পক্ষে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা পাওয়া সহজ হবে বলে বক্তারা জানান।
বক্তারা আরও বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো পুরো কক্সবাজার জেলাকেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয়দানকারী স্থানীয় এলাকা হিসেবে বিবেচনা করা এবং সামাজিক দূরত্বের বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
করোনা সংক্রমণের মূল কারণ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বিদেশিরা- এ ধরনের ভুল ধারণার বিরুদ্ধেও সচেনতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে বক্তারা বলেন।