সমঝোতা স্মারকগুলো হলো-পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য যৌথ কমিশন (জেসিসি), ফরেন অফিস কনসাল্টেশন (এফওসি), মৎস্য ও পেলেজিক ফিশিং এবং ২০২২-২০২৫ পর্যন্ত সাংস্কৃতিক বিনিময়ে সহযোগিতা (সিইপি) সমঝোতা স্মারক।
আরও পড়ুন: দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ্ এর নেতৃত্বে দুপক্ষের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
দুই নেতা সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য যৌথ কমিশনের বিষয়ে সমঝোতা স্মারকে সই করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ও মালদ্বীপের পররাষ্টমন্ত্রী আবদুল্লাহ শহিদ।
দ্বিপক্ষীয় ফরেন অফিস কনসাল্টিংয়ের (এফওসি) জন্য বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং মালদ্বীপের পররাষ্ট্র সচিব আবদুল গাফুর মোহাম্মদ সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
আরও পড়ুন: মালদ্বীপের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ নিতে পারে: রাষ্ট্রপতি
বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং মালদ্বীপের অর্থনৈতিক উন্নয়নমন্ত্রী ফায়াজ ইসমাইল মৎস্য ও পেলেজিক ফিশিংয়ের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এছাড়া ২০২২-২০২৫ সাল পর্যন্ত সাংস্কৃতিক বিনিময়ে সহযোগিতার (সিইপি) জন্য সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ হাসান ও মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ শহিদ সই করেন।