দেশে পর্যাপ্ত পেট্রোলিয়াম জ্বালানির মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ।
বুধবার জ্বালানি বিভাগের এক ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, দেশে ৩২ দিন ব্যবহারের জন্য চার লাখ ৩১ হাজার ৮৩৫ মেট্রিক টন ডিজেল, ৪৪ দিন ব্যবহারের জন্য জেট-এ১ জ্বালানি ও ৩২ দিন ব্যবহারের জন্য ফার্নেস তেলের মজুত রয়েছে।
জনগণকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে এটি বলছে, একটি স্বার্থান্বেষী মহল জ্বালানি তেলের মজুত নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়াচ্ছে, যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।
আরও পড়ুন: ব্যাংকগুলোকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খরচ কমানোর নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
পুরো পেট্রোল স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় এবং ৪০ শতাংশ অকটেনও দেশে উৎপাদিত হয়, যোগ করে জ্বালানি বিভাগ।
ছয় মাসের পেট্রোলিয়াম জ্বালানি আমদানির প্রক্রিয়া পাইপলাইনে রয়েছে।
‘আমরা দৃঢ়ভাবে বলছি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের অধীনে থাকা কোম্পানিগুলোর কাছে পর্যাপ্ত জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে। বর্তমানে দেশে পেট্রোলিয়াম জ্বালানির কোনো ঘাটতি বা সংকট নেই। সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই।’