তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল ষড়যন্ত্রের জবাব দিয়েছেন। সমস্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তিনি বিশ্বে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন। সমগ্র বিশ্বর কাছে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।’
মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর সর্বশেষ স্প্যান (৪১তম) বসানোর কাজ প্রত্যক্ষ শেষে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘পদ্মা সেতুর সর্বশেষ (৪১তম) স্প্যান বসানোর এ অনুভূতি প্রকাশ করার মতো নয়; সমগ্র দেশবাসী পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট কৃতজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রী আমাদের আলোকবর্তিকা। তার আলোয় আলোকিত হচ্ছে দেশ।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর, চার লেন-ছয় লেনের মহাসড়ক, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করছেন। বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণের মাধ্যমে উত্তরবঙ্গকে মূলভূণ্ডের সাথে যুক্ত করেছিলেন। পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যম দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলাকে সরাসরি সড়ক নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসছেন প্রধানমন্ত্রী।’
অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, ডিআরইউ'র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শুক্কুর আলী শুভ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাবীবুর রহমান এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় নির্মিতব্য তীররক্ষা কাজের স্থান পরিদর্শন করেন। তিনি নৌপথে শিমুলিয়া ফেরিঘাট থেকে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ীস্থ ইলিয়াস আহম্মেদ চৌধুরী ফেরিঘাট এলাকার বিভিন্ন স্থানে ড্রেজিং কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
প্রতিমন্ত্রী পরে কাঁঠালবাড়ীস্থ ইলিয়াস আহম্মেদ চৌধুরী ফেরিঘাট এলাকার উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।