মঙ্গলবার দুপুরে ভাটারা-সাইদ নগরে স্থাপিত অস্থায়ী কোরবানি পশুর হাট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
করোনা মহামারীর মধ্যে কোরবানীর পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার জন্য তার নেয়া সব ধরনের ব্যবস্থা তুলে ধরেন মেয়র।
এসময় তিনি বলেন, ‘এটি মেনটেইন (স্বাস্থ্যবিধি) করা অত্যন্ত দুরূহ ব্যাপার, তারপরও আমরা চেষ্টা করছি। বারবার মাইকে স্বাস্থ্যবিধি বলা হচ্ছে, সচেতন করা হচ্ছে।’
কোরবানীর পশুর হাটে আসাটাই উৎসবের একটা অংশ উল্লেখ করে মেয়র বলেন,প্রতি বছর কোরবানি পশু কিনতে আমরা হাটে আসি। কিন্তু এবার বিশ্বব্যাপী মহামারী এসেছে। আমরা চেষ্টা করছি এটি মোকাবেলা করার।’
‘বেঁচে থাকলে আরো অনেক কোরবানির ঈদ করতে পারব। কিন্তু এবারে যারা আসবেন মেহেরবানি করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। আপনার সুরক্ষা আপনার হাতে। আমরা কেবল সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাবো,’ যোগ করেন তিনি।
ডিএনসিসি মেয়র জানান, কোরবানীর পশুর হাট ইজারা দিয়ে গতবার ২১ কোটি টাকা পেয়েছিল, হাট কমানোর কারণে এবার অনেক কম টাকা পেয়েছেন।
হাট পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমানসহ কোরবানি পশুর হাট মনিটরিং কমিটির সকল সদস্য উপস্থিত ছিলেন।