করোনা মহামারির বিরূপ প্রভাব থেকে অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ও সহনশীলতার জন্য ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
সোমবার ‘বাংলাদেশ-ফার্স্ট রিকভারি অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট (ডিপিসিআই)’ এর অধীনে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ইআরডি সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন ও বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মোহাম্মদ আনিস নিজ নিজ পক্ষে ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন: বেশ কয়েকটি প্রকল্পে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখিয়েছে বিশ্বব্যাংক
বিশ্বব্যাংক ‘বাংলাদেশ-ফার্স্ট রিকভারি অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিট (ডিপিসি ওয়ান)’ শিরোনামে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা প্রদান করতে সম্মত হয়েছে যা কোভিড-১৯ পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও উন্নয়ন গতি বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ডিপিসি সিরিজ পরপর দুই অর্থবছর ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ এ ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদান করবে। ডিপিসির বাকি উদ্দেশ্যগুলো হলো-কোভিড-১৯ পরবর্তী পুনরুদ্ধারের জন্য বাজেট প্রণোদনা বাস্তবায়নের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে সহায়তা করা এবং ভবিষ্যতের ধাক্কা প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের জন্য ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুমোদন বিশ্বব্যাংকের
এ ঋণের সুদের হার এক দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই ঋণ পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।