তিনি রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে পদক বিজয়ী বা তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কারটি তুলে দেবেন।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ৫ ফেব্রুয়ারি একুশে পদক বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।
ভাষা আন্দোলনে ভূমিকা রাখার জন্য আমিনুল ইসলাম বাদশা (মরণোত্তর) পদকের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
সংগীতে অবদান রাখায় ডালিয়া নওশিন, শঙ্কর রায় ও মিতা হক এবং মো. গোলাম মোস্তফা খান, এস এম মহসীন ও অধ্যাপক শিল্পী ফরিদা জামান যথাক্রমে নৃত্য, অভিনয় ও চারুকলায় অবদানের জন্য পদক পাচ্ছেন।
অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা রাখায় হাজী আক্তার সরদার (মরণোত্তর), আব্দুল জব্বার (মরণোত্তর) ও ডা. আ আ ম মেসবাহহুল হক (মরণোত্তর) পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
সাংবাদিকতায় অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাংবাদিক জাফর ওয়াজেদ (আলী ওয়াজেদ জাফর) একুশে পদক পাচ্ছেন। ড. জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ ক্বারী আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ ছাইফুর রহমান নিজামী শাহ এবং বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণায় এবং শিক্ষায় একুশে পদক পাচ্ছেন অধ্যাপক বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া।
অধ্যাপক ড. শামসুল আলম এবং সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান যথাক্রমে অর্থনীতি ও সমাজসেবায় এবারের একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
ড. নুরুন নবী, সিকদার আমিনুল হক (মরণোত্তর) এবং বেগম নাজমুন নেসা পিয়ারি ভাষা ও সাহিত্যে অন্যদিকে চিকিৎসায় অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার পদক পাচ্ছেন।
পদক বিজয়ীদের প্রত্যেকে একটি করে স্বর্ণের মেডেল ও সনদ এবং ২ লাখ টাকা করে পাবেন।