মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সাম্প্রতিক বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ও আধাসামরিক সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে ধৈর্য ধরার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের অনুপস্থিতিতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যার বিচার হারিয়ে যাবে না: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশ নিবিড়ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, আজ (সোমবার) মিয়ানমার বর্ডার পুলিশের প্রায় ৭৮ জন সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে, তাদের মধ্যে কয়েকজন আহত হয়েছেন।
এসব বিজিপি সদস্যকে সেখানকার একটি স্কুলে রাখা হয়েছে এবং আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মিথ্যা মামলা দিয়ে ড. ইউনূসকে হয়রানি করছে না সরকার: আইনমন্ত্রী
আইনমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মিয়ানমারের সঙ্গে সংলাপ শুরু করে তাদের ফেরত পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তাদের ফেরত পাঠাতে না পারলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের বিষয়ে সরকার জানে এবং মিয়ানমার সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় স্কুল বন্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।