রাষ্ট্রদূতরা হলেন- বেলারুশ, মালি, পর্তুগাল ও আইসল্যান্ডের। হাইকমিশনাররা হলেন- সাইপ্রাস ও নামিবিয়ার।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
নতুন দূতদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, তাদের দায়িত্ব পালনকালে তাদের দেশের সাথে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সম্প্রসারিত হবে।
তিনি বলেন, বিভিন্ন খাতে বিশেষ করে পর্যটন, তৈরি পোশাক ও ওষুধ শিল্পে বাংলাদেশে উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।
পারস্পরিক স্বার্থে বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলোতে অনুসন্ধানের জন্য দূতদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানান আবদুল হামিদ।
তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র বিশেষ করে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার ও সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে দূতদের তাদের দেশের পর্যটকদের নিয়মিত সফর নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের সাথে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর বিদ্যমান ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আগামীতে আরও জোরদার হবে।
দূতরা বাংলাদেশে তাদের দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা কামনা করেন। জবাবে রাষ্ট্রপতি তাদের সার্বিক সহযোগিতা দেয়ার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) একটি চৌকস অশ্বারোহী দল তাদের গার্ড অব অনার দেয়।