তারা রোহিঙ্গা জনগণ এবং হোস্ট কমিউনিটির নিরাপত্তা ও সুরক্ষিত রাখতে একসাথে কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) ‘লেটস টক অন রোহিঙ্গা রেসপন্স এবং কোভিড-১৯’ শীর্ষক আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সৌভিক দাস তমালের সঞ্চালনায় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধি স্টিভেন কর্লিস, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মাহবুব আলম তালুকদার, মেডিকেল অফিসার ও লেদা আইটিসির আইপিসি ফোকাল সুমায়া তাসনিম এবং রোহিঙ্গা প্রতিনিধি জানে আলম অংশ।
বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধি স্টিভেন কর্লিস রোহিঙ্গা শিবিরের ভেতরে এবং বাইরের মানুষের চলাচল সীমাবদ্ধ রাখতে এবং ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে অংশীদারদের সমর্থন নিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকার এবং আরআরআরসির প্রশংসা করেন।
তিনি রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় কমিউনিটিপ উভয় সম্প্রদায়ের জন্য স্বাস্থ্য সেবা এবং সুবিধা বাড়ানোর যৌথ প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
ইউএনএইচসিআর এ প্রতিনিধি বলেন, ‘কোভিড-১৯ মানবিক চাহিদা বাড়িয়ে দিয়েছে এবং তারা তাদের নিজেদের ব্যয় কমানোর মাধ্যমে তহবিলের সর্বোত্তম ব্যবহার করছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও আমরা কক্সবাজারকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বেশ ভালভাবে মোকাবিলা করেছি। যা একটি ভাল উদাহরণ এবং যা বিশ্ববাসীর সাথে শেয়ার করে নেয়া উচিত।’