রবিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎকালে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।
এ সময় রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে দ্রুত ও টেকসই প্রত্যাবাসনে চীন সরকারের সহযোগিতা চান ড. মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্প্রতি জানান, যদি ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে তাদের নিজ দেশে প্রত্যাোসন করা না হলে এবং তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হলে তারা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে ওঠবে।
রোহিঙ্গাদের তাদের জন্মস্থান রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবাসনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ান ও থাইল্যান্ড উভয়কে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
মিয়ানমার সরকারের প্রতি রোহিঙ্গাদের ‘আস্থার অভারের’ কারণে ২০১৮ সালের নভেম্বরে এবং ২০১৯ সালের আগস্টে নেয়া প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা দুবার ব্যর্থ হয়।
তার আগে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর প্রত্যাবাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।
২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার ‘বাস্তবিক ব্যবস্থা’ সম্পর্কিত এক নথিতে স্বাক্ষর করে। যার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেয়া হবে বলে মনে করা হয়েছিল।