সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরাল বডির জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন-ইলেকট্রিনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের (ইটিই) ২য় বর্ষের ছাত্র ঢাকার কোরনীগঞ্জের মো. নুরুল হকের ছেলে মো. শিপন আহম্মেদ, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের তোফাজ্জেল হোসেনের ছেলে মো.শাহিন মিয়া, টাঙ্গাইলের নাগরপুরের মো. আব্দুল হালিমের ছেলে নাদিম ইসলাম, শেরপুরের নাকলীর তপন কুমার ধরের ছেলে হৃদয় কুমার ধর, ভোলা সদরের সুধাংশু ভূষন হালদারের ছেলে তুর্য্য হাওলাদার ও ফরিদপুর জেলার মধুখালীর মো. আসাদুজ্জামান খানের ছেলে আশিকুজ্জামান লিমন।
প্রক্টর অশিকুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, ‘গত ২ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৬ শিক্ষার্থী কৃষি বিভাগের ১ম বর্ষের দুই শিক্ষার্থীকে ( মো. রাজেশ হোসেন শিথিল ও মাহামুদ হাসান) শারীরিক ও মানসিকভাবে টর্চারিং করে র্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটায়। পরে এটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দিলে ভাইরাল হয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নজরে আসে। সোমবার বৈঠক বসিয়ে ঘটনার সতত্যা পাওয়ার পর ৬ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়।
অভিযুক্ত ৬ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে আইসিটি আইনে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।