মার্চ মাসের পর মানুষকে এই প্রথমবার ‘সত্যিকারের স্বাধীনতার’স্বাদ নিতে দেখে করোনা সংক্রমণ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে দিনটি পর্যবেক্ষণ করেন দেশটির রাজনৈতিক নেতা এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
তবে বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় শনিবার জমজমাট হয়ে ওঠে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন কফি শপ, বার, রেস্তোরাঁ, পাব, সেলুনসহ বিভিন্ন দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
স্থানীয় সময় শনিবার সকালে পুনরায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো চালু হওয়া উপলক্ষে সেন্ট্রাল লন্ডনের চায়না টাউনে একটি সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়।
হসপিটালিটি ইউকে’র অনুমান, চলতি সপ্তাহে ৫৩ শতাংশ পাব ও বার এবং ৪৭ শতাংশ রেস্তোরাঁ খুলে যাবে এবং তারা পূর্বাভাস দিয়েছে যে, সেখানে কমপক্ষে ৯০ লাখ মানুষ আসা-যাওয়া করবে।
লকডাউন শিথিলের আগে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি স্থানীয় ব্যবসার পাশাপাশি পুরো দেশের অর্থনীতিকে উপকৃত করবে। তবে নিষেধাজ্ঞা শিথিলের পর করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেও দ্বিধা করবেন না বলেও সতর্ক করেন তিনি।
এদিকে লকডাউন শিথিলের ফলে দ্বিতীয় দফায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন দেশটির স্বাস্থ বিশেষজ্ঞরা।