তারা বলেছে, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে তাদের পরীক্ষাধীন ভ্যাকসিন ৯৪.৫ শতাংশ কার্যকর। ভ্যাকসিনের কার্যকারিতার পরীক্ষার প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত জানিয়ে দ্বিতীয় কোনো সংস্থা আশাবাদের কথা জানিয়েছে।
সপ্তাহখানেক আগে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়ে কাজ করা আরেক প্রতিষ্ঠান ফাইজার ইনকরপোরেশন তাদের তৈরি ভ্যাকসিন কার্যকর দাবি করে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের অনুমতি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে আবেদন জানিয়েছে।
ফাইজারের ভ্যাকসিন করোনার বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশ কার্যকর বলে জানাচ্ছে মার্কিন ওষুধ কোম্পানি ফাইজার ও জার্মান জৈবপ্রযুক্তি কোম্পানি বায়োএনটেক।
যদিও এ ভ্যাকসিন হাতের নাগালে পেতে বেশ কয়েকমাস অপেক্ষা করতে হবে সাধারণ মানুষকে।
মর্ডানার প্রেসিডেন্ট ড. স্টিফেন হোগ বলেন, ‘এটি সত্যিকারের অর্থে একটা গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। দুটি আলাদা সংস্থার কাছ থেকে করোনা মোকাবিলায় ভ্যাকসিনের একই রকম ফলাফল পাওয়াটাই সবচেয়ে বেশি আশা দেখাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের সকলের মধ্যে এমন আশা জাগিয়ে তুলবে যে আসলে একটি কার্যকর ভ্যাকসিন এ মহামারি মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং আমাদের জীবনে ফিরিয়ে নিতে পারবে।’