সংসদের দরজা মাঝরাতে বন্ধ হয়ে গেছে এবং ১২ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর ছাড়া তা আর পুনরায় খুলবে না।
চার কোটি ৬০ লাখ ব্রিটিশ ভোটারকে নিজেদের পক্ষে টানার জন্য মাঠে নেমে পড়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। দেশটিতে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এ নিয়ে তৃতীয় সাধারণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। শেষ দুটি নির্বাচন হয়েছিল ২০১৫ ও ২০১৭ সালে।
নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ইস্যু হতে যাচ্ছে ব্রিটেনের ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ) ত্যাগ বা ব্রেক্সিট। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী জনসন ইইউর সাথে যে ব্রেক্সিট চুক্তি করেছেন তার ভবিষ্যত কী দাঁড়াবে তা এ নির্বাচনে নির্ধারিত হবে। ব্রেক্সিটের জন্য সময় ঠিক করা আছে ২০২০ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
বুধবার ডেইলি টেলিগ্রাফে জনসন লিখেন, ‘গত সাড়ে ৩ বছর ধরে এ দেশ বেক্সিটে আটকা পড়ে আছে...আমরা এক ভাঙা সংসদের দ্বারা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েছি।’
কনজারভেটিভ পার্টির জনসন ব্রেক্সিটের জন্য চুক্তি করলেও লিবারেল ডেমোক্রেটরা তা বাতিল করে ব্রিটেনের ইইউতে থেকে যাওয়ার পক্ষে। অন্যদিকে, মূল বিরোধী দল লেবার পার্টি বলছে, তারা নির্বাচনে জয়ী হলে ইইউর সাথে নতুন চুক্তি চাইবে এবং তা নিয়ে আরেকটি গণভোট করবে।
ইউএনবি/একিউএফ/জেজে