শুক্রবার জেলা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক হামজা খানকে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়।
ঘিওর উপজেলা যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সজীব মীর বাদী হয়ে মামলাটি করেছিলেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘিওর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আব্দুস সালাম জানান, জেলা ছাত্রলীগের সহসম্পাদক হামজা খান তার ফেসবুক পেজে স্থানীয় সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়কে নারী কেলেংকারি, ভূমিদস্যু আখ্যায়িত করে স্ট্যাটাস দেয়। এতে ঘিওর উপজেলা যুবলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সজীব মীর বাদী হয়ে হামজা খানসহ তিনজনকে আসামি করে গত ১৩ জুন তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করেন।
শুক্রবার দুপুরে মানিকগঞ্জ শহর থেকে হামজা খানকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং বিকালে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী রাজু আহম্মেদ বুলবুল বলেন, হামজা খান যে অপরাধ করেছে তার দায় দল কখনোই নেবে না। সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমানকে নিয়ে আপত্তিকর স্ট্যাটাস দেয়ার কারণে জেলা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক হামজা খানকে শোকজ করা হয়েছিল। কিন্তু হামজা খান এর কোনো জবাব দেয়নি। বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানানো হবে। তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।