মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে নাজমুল হুদা নিজেই শুনানি করেন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন খুরশীদ আলম খান।
এর আগে গত সোমবার নাজমুল হুদার এক আবেদন নিষ্পত্তি করে দুর্নীতির ওই মামলার তদন্ত চার মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে দুদককে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
খুরশীদ আলম খান বলেন, ২০০৮ সালে ১৮ জুন রাজধানীর মতিঝিল থানায় নাজমুল হুদা দম্পতির বিরুদ্ধে যমুনা সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঘুষ নেয়ার অভিযোগে মামলাটি করে দুদক।
পরে তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে হাইকোর্ট মামলাটি বাতিল করে রায় দেন। এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন করেন। ২০১৭ সালে ৭ জুন আপিল বিভাগ হাইকোর্টের ওই সিদ্ধান্ত বাতিল ঘোষণা করেন। পরে মামলাটি আবারও সচল হয়। পরে তারা আগাম জামিন নেন।
এ মামলা চলতি বছরের মার্চে তারা হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন উল্লেখ করে খুরশীদ আলম খান আরও বলেন, এ অবস্থায় ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা মামলা বাতিলের আবেদন করেছিলেন। সোমবার শুনানি শেষে আদালত তার আবেদন নিষ্পত্তি করে চার মাসের মধ্যে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছে।