জামিন আবেদন খারিজ সংক্রান্ত নিম্ন আদালতের রায়ের কপি সংযুক্ত করে এই ফ্রেশ আবেদন দায়ের করতে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের বেঞ্চ রবিবার আদেশ দিয়েছেন।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন এ জে মোহাম্মদ আলী। তাকে সহায়তা করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও ব্যারিস্টার এস কে এম এহসানুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
পরে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘গত ১৩ সেপ্টেম্বর কুমিল্লার দায়রা জজ আদালত ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিনের আবেদন খারিজ করে। এরপর রায়ের কপির অপেক্ষায় ছিলাম। কিন্তু রায়ের কপি না পেয়ে গত ২ অক্টোবর আমরা বিশেষ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করি। আপিলে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের আদেশ বাতিল করে জামিন দেয়ার আবেদন জানানো হয়। এরপর আমরা গত বুধবার রায়ের কপি পেয়েছি এবং ওই দিনই রায়ের কপি সংযুক্ত করে সম্পূরক আবেদন দাখিল করি। কিন্তু রবিবার অ্যাটর্নি জেনারেলের বক্তব্য
শুনে আবারও রায়ের কপি সংযুক্ত করে একটি ফ্রেশ আবেদন দাখিল করতে বলেছে আদালত। আমরা সোমবারই এই ফ্রেশ আবেদন করতে পারি।’
উল্লেখ্য, বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের হরতাল-অবরোধ চলাকালে ২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি নাশকতার অভিযোগে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি করে।