তিনি বলেন, শেখ কামাল যেমন মেধাবী, তেমনি ছিলেন বড় মাপের সাংস্কৃতিক কর্মী। ক্রীড়াঙ্গণেও তার বিশাল অবদান ছিল। অসামান্য সাংগঠনিক দক্ষতার অধিকারী শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধেও সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন।
বুধবার সকালে শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে তার কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএসসিসি মেয়র বলেন, শেখ কামাল একজন অনন্য মানুষ ছিলেন। একেবারেই সাধারণ জীবনযাপন করতেন। সবার সাথে তিনি যেভাবে মিশতেন এবং সুসংগঠিত করতেন, আজ এতো বছর পরেও কিন্তু তিনি আমাদের মাঝে চিরঞ্জীব-চিরভাস্বর হয়ে আছেন।
শেখ তাপস বলেন, ‘১৫ আগস্ট আমরা তাকে হারিয়েছি। তিনি যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে জাতির পিতা যে স্বপ্ন দেখতেন, তা আরও আগেই তিনি বাস্তবায়ন করতেন।’
দেশের তরুণ সমাজ শেখ কামালের জীবন থেকে অনেক শিক্ষাগ্রহণ করতে পারে উল্লেখ করে ডিএসসিসি মেয়র আরও বলেন, আমাদের তরুণ সমাজের কাছে তার জীবন ও কর্ম সম্পর্কে অনেক বার্তা পৌঁছে দেয়ার কাজ বাকি রয়েছে। তার জীবন থেকে অনেক কিছু গ্রহণ করে এই দেশকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, নতুন প্রজন্মের সেদিকে মনোনিবেশ করে নিজেদেরকে গড়ে তোলা উচিত।
এর আগে শহীদ শেখ কামালের কবরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ এবং তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করেন শেখ ফজলে নূর তাপস।