তিনি বলেন, ‘স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বাক, ব্যক্তি ও আইনের শাসন থাকে না। দুর্নীতি, দলীয়করণ ও লুটপাট দেশের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে।’
গণফোরাম কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুনর্গঠিত স্থায়ী পরিষদের সভায় ড. কামাল আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থাসহ সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে গ্রাস ও সমাজ-সভ্যতাকে ধ্বংস করে। তাই আমাদের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বৈরতন্ত্রবিরোধী জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।’
তার মতে, সুস্থ রাজনীতি বাদ দিয়ে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ‘জনগণই দেশের মালিক, তাই জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেই সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে। জাতিকে এক ব্যক্তির শাসন থেকে মুক্ত করতে হবে।’
ড. কামাল হোসেন দলের নেতাকর্মীদের তৃণমূল পর্যায় থেকে সংগঠন জোরদার করার নির্দেশ দেন এবং জনগণের সমস্যাসহ নানাবিধ সমস্যা চিহ্নিত করার কথা বলেন।
সভায় আরও বক্তব্য দেন- গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া, নির্বাহী সভাপতি অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সুব্রত চৌধুরী, সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান প্রমুখ।