মৃত প্রবাসী জসিম উদ্দিন উপজেলার হারং গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে এবং জ্যোতি রাণী শর্মা একই উপজেলার বেলাশ্বর গ্রামের মৃত অমূল্য শর্মার স্ত্রী।
চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. গাজী মাহমুদুল হাসান জানান, মৃত জসিম পাঁচ মাস আগে ওমান থেকে দেশে ফেরেন। কয়েকদিন আগে তার জ্বর, সর্দি ও গলাব্যথা দেখা দেয়। শনিবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
এদিকে, একই উপজেলার জ্যোতি রাণী শর্মাও জ্বর, সর্দি নিয়ে মারা যান বলে গাজী মাহমুদুল হাসান জানিয়েছেন।
শনিবার রাতে উভয়ের লাশ দাফন ও সৎকার করেন কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লিটন সরকারের নেতৃত্বে ১০১ সদস্যের স্বেচ্ছাসেবী টিম।
তিনি বলেন, ‘করোনাভাইরাসের উপসর্গ বা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত কোন মানুষ মারা গেলে তাদের দাফন কাজে কেউ এগিয়ে আসেনা। আমরা কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের পক্ষ থেকে তাদের দাফন ও সৎকারের কাজ করে যাচ্ছি।’