তিনি কুষ্টিয়া পৌরসভার পূর্ব মজমপুরের বাসিন্দা এবং কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগে এমএলএসএস হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
বুধবার রাতে প্রশাসন ও পুলিশ তার বাড়ি লকডাউন করতে গেলে বিষয়টি জানতে পারেন গোলাম রসুল।
তিনি জানান, বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশ বাড়ি লকডাউন করতে এসে জানায় বুধবার কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে নতুন করোনা শনাক্ত রোগীদের মধ্যে তার নাম ও ঠিকানা রয়েছে।
তবে জরুরি প্রয়োজনে বাইরে যেতে হয় বলে কোনো উপসর্গ না থাকা সত্বেও করোনা আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কায় নমুনা দেয়ার জন্য একবার ফ্লু কর্নারে গিয়েছিলেন বলে জানান গোলাম রসুল।
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক নূরুন্নাহার বেগম বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে ওই ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহের জন্য নাম ঘোষণা করা হলে তার জায়গায় অন্য কেউ চেয়ারে বসে নমুনা দিয়েছেন। গোলাম রসুলের বদলে যিনি নমুনা দিয়েছেন, তাকে খোঁজা হচ্ছে। কারণ তিনি করোনা পজিটিভ এবং তার মাধ্যমে অনেকে এখন সংক্রমিত হতে পারে।’