নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মোহাম্মদ মহিদুজ্জামান এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-খালিশপুরের বাস্তুহারা এলাকার মৃত. আব্দুল কাদের হাওলাদারের ছেলে মো. বাবুল হাওলাদার ওরফে কালা বাবুল (৩৮) ও সাদেক হোসেনের ছেলে এমদাদ হোসেন (৩৭)।
এ মামলায় খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন- খালিশপুরের বাসিন্দা মোজাফ্ফর আহমেদের ছেলে মো. আশা মিয়া (২২), মো. আব্দুল বাশার হাওলাদারের ছেলে মো. জাহাঙ্গীর আলী (২৪), মৃত. ফজলুর রহমানের ছেলে মো. জাহিদুল ইসলাম ওরফে জাহিদ (৪০) ও আব্দুল মোতালেব হাওলাদারের ছেলে মো. নজরুল ইসলাম (৩৫)। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা সবাই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ ও বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মোমিনুল ইসলাম।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ১৫ নভেম্বর আফসানা মিমি ঝাঁলমুড়ি কিনতে বাড়ির বাইরে গিয়ে আর না ফেরায় তার বাবা ইমাম হোসেন রাতেই খালিশপুর থানায় জিডি করেন।
পরের দিন দুপুর ৩টার দিকে মাদরাসার খাদেম কুদ্দুস আফসানা মিমির লাশ বাস্তুহারা দিঘিতে পেয়ে শিশুটির পরিবারকে খবর দেন। এঘটনায় ইমাম হোসেন খালিশপুর থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
২০১০ সালের ২৩ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খালিশপুর থানার ওসি আবু মোকাদ্দেশ আলী আদালতে ছয়জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন।